মোহাম্মদ করিমঃ
১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ৪৩৯[ক] ধারায় দায়রা জজ আদালত কে রিভিশনের এখতিয়ার দেওয়া হয়েছে। উক্ত ধারায় দায়রা জজ আদালত ক্ষমতা প্রয়োগ করে থাকেন। কোন ব্যাক্তি কর্তৃক বা তাহার পক্ষ হইতে দায়রা জজ এর নিকট কোন রিভিশনের আবেদন করা হইলে তৎ সম্পর্কে দায়রা জজ এর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে গণ্য হইবে।
দায়রা জজ এর সাধারণ বা বিশেষ আদেশ ক্রমে কোন মামলা অতিরিক্ত দায়রা জজ এর নিকট স্থানান্তরিত হইলে সেই মামলা সম্পর্কে তিনি এই অধ্যায়ের অধীন দায়রা জজ এর সকল বা যে কোন ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন। কোন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে দায়রা জজ নিজে কোন মামলার নথী তলব করিয়া থাকিলে বা অন্যকোন ভাবে বিষয় টি তাহার
গোছরীবুত হইলে তিনি ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ৪৩৯ এর [ক]ধারা অনুসারে হাইকোর্ট বিভাগের যে কোন ক্ষমতা প্রয়োগ করিতে পারিবেন ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ৪৩৯ [ক] ধারায় দায়রা বিচারকে দেওয়া একটা অসাধারণ স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা বা নথীতে প্রতিওমান ভুল, অনিয়ম বা
আরও পড়ুনঃ অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-১৪ এর অভিযানে ১৪ কেজি ২৫০ গ্রাম গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
ব্য-আইনি সংসদনান্থেই কেবল মাত্র প্রয়োগ যোগ্য। হাইকোর্ট বিভাগ ৪৩৯ ধারায় যে সমস্ত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন তার সব কয়টি বা যে কোন একটি দায়রা জজ প্রয়োগ করতে পারেন। ন্যায়বিচার প্রতিহত করণে দায়র জর্জ এর আদেশটি ই চুড়ান্ত ধারা ৪৩৯[চার] তৎসংগে পঠিত দায়রা আদালত বিচারকের রিভিশন ক্ষমতা ব্যাপক হলেও সম্পূর্ণ ভাবে বারিত রিভিশনের বিরুদ্বে কোনো রিভিশন চলে না।
এই ক্ষমতা অন্যায় বিচার, ক্যাবল মাত্র ব্য- আইনি কিছুনয় সংশোধনের জন্য প্রয়োগ যোগ্য। ফৌজদারি কার্যবিধি আইনের ৪৩৯[ক] ধারা ৪৩৫ ধারার সাথে ও সাপেক্ষে পরতে হবে। কোন মামলা দায়রা আদালতে বাতিল হলে তা হাইকোর্টে আনা যাবেনা।
ঘটনাগত বা আইনগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জড়িত থাকলে উপযুক্ত আদেশের জন্য রেফারেন্স স্বরুপ বিষয়টি তৎসংগে পঠিত ৪৩৫ ধারায় হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন আকারে উপস্থাপন করা বান্ঞনীয় ৩৭ ডিএলআর ১৬৭, ৪০ডিএলআর ১৯৬।