শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৯ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

পিআর পদ্ধতি ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচন কমিশন, দেশপ্রেমিক সৎ যোগ্য সাহসী ছাত্রজনতা ও রাজনৈতিক দলের প্রতি সবিনয়ে অনুরোধ

মোঃ আজিম উদ্দিনঃ  / ৭ Time View
Update : রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫

মোঃ আজিম উদ্দিনঃ

পিআর পদ্ধতি ব্যবহার না করার জন্য নির্বাচন কমিশন, দেশপ্রেমিক সৎ যোগ্য সাহসী ছাত্রজনতা ও রাজনৈতিক দলের প্রতি সবিনয়ে অনুরোধ করছি। এই পদ্ধতি ব্যবহারের অনেক গুলো অগণতান্ত্রিক ও অনৈতিক কারণ রয়েছে বলে মনে হচ্ছে। তন্মধ্যে উল্লেখ যোগ্য কয়েকটি নীচে দেয়া হলো।

১। গনতান্ত্রিক ভাবে অনির্বাচিতরাও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সাথে সংসদের আসন পাবে এবং কর্মকান্ডে অংশ গ্রহণ করার সুযোগ পেয়ে যাবে।

২। জনগণের সাথে উন্নয়নের কোনো ওয়াদা ও দায়বদ্ধতা এমপি নির্বাচিত থাকবে না।
৩। জনগণ প্রকৃত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করতে পারবে না কারণ রাজনৈতিক দলের মনোনীতগনই সংসদের আসন পাবে।

৪। নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে পদপ্রার্থী না থাকায় কোনো ব্যক্তিগত নির্বাচনী ইশতেহার ও প্রতিদ্বন্দ্বীতা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি থাকবে না। ফলে উন্নয়ন কর্মসূচী বাস্তবায়নের অঙ্গীকার পূরণ হবে না।

আরও পড়ুনঃ লামায় মরণব্যাধি ক্যানসারে আক্রান্ত সাংবাদিক ইসমাইল হোসেন সোহাগ, সাহায্যে এগিয়ে আসার আহ্বান

৫। পিআর সিস্টেমের নির্বাচনে ছোট মাঝারি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রথম বার কিছুটা ভালো করলেও পরবর্তীকালে তাদের জনপ্রিয়তা কমে যাবে কারণ তারা তাদের প্রাপ্ত এলাকায় তেমন উন্নয়ন করতে পারবেন না। সরকার নির্ধারিত লোকজন এলাকার জনগণের সাথে কথা বলে সকল উন্নয়নের কাজের তদারকি করবে। বিরোধী দলের এমপির কোন পাত্তা দিবে না।

৬। মাঝারি দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়েও ভবিষ্যতে আরো নিম্নমুখী হতে থাকবে তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচী বাস্তবায়নের জন্য জনগণের মধ্যে কোন ভবিষ্যৎ ক্ষমতা পাওয়ার সম্ভাবনা হারিয়ে ফেলবে।

৬। ইসলামি রাজনীতি আরো সংকুচিত হয়ে যাবে কারণ জাতীয়তাবাদ, সেকুলার, সমাজতান্ত্রিক, কায়েমি স্বার্থ রক্ষাকারী পীর-মুরশিদ মুরিদ শুভানুধ্যায়ী, হিন্দু বুদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ ইত্যাদি মিলেমিশে একাকার হয়ে যাবে প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।।

৭। প্রশাসনের কোন স্থানেই ইসলামের পক্ষের কোন ছাত্র সংগঠনের নেতা কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে না।

৮। হিন্দু বুদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ একত্রে ভোট পিআর পদ্ধতিতে করে যে কোন দাবী আদায়ের চেষ্টা করবে অথবা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে তাদের আলাদা রাষ্ট্র দাবী করবে। দাবী না মানলে আন্দোলনের পলিসি ডায়ালগ সংগ্রাম শুরু করবে। প্রতিবেশীদের সাহায্য নিয়ে রাজনৈতিক কূটকৌশলী আন্দোলনের ঘোষণা করে সংগ্রাম শুরু করবে। দেশের উন্নয়ন উৎপাদ বিনষ্ট করে বিশৃঙ্খলা বেড়ে যাবে।

আরো অনেক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে যা কেবলই নিজের পায়ে কুড়াল মারার মতোই ভবিষ্যতে বুঝতে পারবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category