বিশেষ প্রতিনিধিঃ
আওয়ামী সংস্কৃতি লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও আওয়ামী সাংবাদিক আয়ান শর্মার ফাঁদে পড়েছেন জুলাই বিপ্লবের চোখ হারানো যোদ্ধা এমদাদ বাবু। সরল সোজা জুলাই বিপ্লবে পুলিশের গুলিতে চোখ হারানো মাদ্রাসা ছাত্র এ তরুণকে ব্যবহার করে অসংখ্য চাঁদাবাজি মামলায় অভিযুক্ত কথিত সাংবাদিক আয়ান শর্মা।
যেখানে নিজেই ফ্যাসিবাদ ও আওয়ামী ক্যাডার হয়ে অসংখ্য মানুষকে আওয়ামী আমলে জামাত-শিবির তকমা দিয়ে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে হয়রানি করে চাঁদাবাজি করে মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন সে কথিত সাংবাদিক মুক্ত বাংলাদেশে নিরীহ ব্যবসায়ী পুঁজিপতি সম্মানিত মানুষদেরকে উক্ত এমদাদ বাবুকে এমদাদ বাবুকে ব্যবহার করে
জাতীয়তাবাদী ইসলামপন্থী ধারারশীর্ষ ব্যবসায়ীদেরকে ফ্যাসিবাদ বানিয়ে মামলা ব্যবসা শুরু করেছেন। এই আয়ান শর্মার গাইডলাইনে পুরান ঢাকা’র আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সাইফুদ্দীন মুহাম্মদ এমদাদ একই দিন (৪ঠা আগষ্ট, ২০২৫ইং) চট্টগ্রাম ও ঢাকায় গুলিবিদ্ধ হওয়ায় ডান চোখ নষ্ট হয়েছে – এমন উদ্ভট এক অভিযোগে বিভিন্ন জনের নামে ঢাকা ও চট্টগ্রামে ২টি থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
আরও পড়ুনঃ আওয়ামী লীগের জন্ম হয়েছে সংগ্রামের জন্য। পথ চলা হোক সংগ্রামের মধ্য দিয়েই——-অধ্যাপক হুসনে আরা বেগম
১ম মামলাঃ ৩০শে এপ্রিল ২০২৫ইং – ঢাকার শাহবাগ থানায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন, জায়েদ খানসহ মোট ২০১ জনের বিরুদ্ধে।
ঘটনাস্থলঃ পরীবাগ, ঢাকা। প্রত্যেক মামলায় শেখ হাসিনাকে এক নম্বর আসামি করে স্বনামধন্য জাতীয়তাবাদী চিন্তার শীর্ষ ব্যবসায়ীদের শেখ হাসিনার সাথে মামলার আসামি দেখিয়ে ভয়-ভীত এর মাধ্যমে কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে আসছে।
বিষয়টি ব্যাপারে এমদাদ বাবুর সাথে যোগাযোগ করা হলে সে জানায় মামলা করে যে টাকা আম করা যায় সে ধারণা আমার মাঝে নেই। কেউ কেউ আমার সরলতা নিয়ে এই অপকর্ম করছে।
২য় মামলাঃ ১৭ই জুন ২০২৫ইং – চট্টগ্রামের খুলশী থানায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৬৭ জনের বিরুদ্ধে। এই মামলায় ও শেখ হাসিনা এক নম্বর আসামি এবং শীর্ষস্থানীয় নিরপেক্ষ ব্যবসায়ীদেরকে আসামি করা হয়েছে করা উদ্দেশ্য।
এসব আওয়ামী দেশদদের ষড়যন্ত্রে জুলাই বিপ্লব বিতর্কিত হয়ে যাচ্ছে। উক্ত আয়ান শর্মা রাঙ্গুনিয়ার স বিভিন্ন উপজেলা পর্যায়ে কিছু নিরীহ মানুষকে বাদি করে একে পদ্ধতিতে মামলা সাজিয়ে যাচ্ছে শীর্ষ ব্যবসায়ীদের কে আসামি বানিয়ে।