শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

কালীগঞ্জে ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ মুখর হিউম্যান এইড এন্ড ট্রাস্ট ইন্টারন্যাশনাল

শোয়েব হোসেন ঃ / ১৪ Time View
Update : শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

শোয়েব হোসেন ঃ

গাজীপুরের কালীগঞ্জ, বান্দাখোলা মৌজায় প্রায় ৫০ বছর ধরে চলমান জমি বেদখলের এক চাঞ্চল্যকর ঘটনায় মাঠে নেমেছে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা – “হিউম্যান এইড এন্ড ট্রাস্ট ইন্টারন্যাশনাল”।

ভূমির প্রকৃত মালিক মিলন গং জানান, তাঁদের পূর্বপুরুষের জমি সাময়িকভাবে দিয়েছিলেন আত্মীয় গোপাল গংদের হাতে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে গোপাল গং হয়ে ওঠে ভয়ংকর ও ধূর্ত দখলবাজ।

তারা জ্বাল দলিল তৈরি করে, মিথ্যা মামলা দেয়, এমনকি আদালতের নিষেধাজ্ঞাও আদায় করে নেয়। অথচ সেই জমিতেই তারা এখনও দিব্যি ফার্ম চালাচ্ছে ও চাষাবাদ করছে। আবার গর্ব করে বলছে – “এটা আমাদের পৈতৃক সম্পত্তি!”উক্ত জমির পরিমাণ প্রায় ১১৬ শতাংশ। মামলা নং – ১৩৭/২০১৮। খতিয়ান নম্বরও রয়েছে এস এ ৪৬৮ এবং আর এস ১৩২৫।

ভূমিতে সরেজমিনে গেলে মানবাধিকার কর্মীরা লক্ষ্য করেন, দখলকারীরা সাংবাদিক ও ক্যামেরা দেখে আচরণ পাল্টে শান্ত-ভদ্র সাজার চেষ্টা করে। পেছনে পেছনে ভিডিও করতে শুরু করে। আপত্তি জানালে বলে – “ভুল হয়ে গেছে!”

আরও পড়ুনঃ উপনিবেশ থেকে যে কটা দেশ মুক্তি পেয়েছে সব জায়গায় বিষ রোপন করে গেছে রক্ষকরা

এলাকাবাসীর দাবি, প্রকৃত মালিক মিলন গংই। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদের সালিশে পূর্বে রায় গিয়েছিল তাদের পক্ষেই। তারপরও তারা জমি পাচ্ছেন না।মানবাধিকার সংস্থার প্রতিনিধি জানান, কাগজপত্র যাচাই করে দেখা গেছে – মালিকানা প্রকৃতই মিলনদের। তারা বলেন, দখলবাজরা ভদ্রতার আড়ালে ভয়ংকর। দ্রুত সরকারি হস্তক্ষেপ দরকার।

জনগণের প্রশ্ন – কবে মিলবে ন্যায্য অধিকার? আইনের শাসন কি মৃত?

ভূমি উদ্ধারে সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীদের ভূমিকা যেন একটি আশার আলো।
দীর্ঘ অর্ধশতাব্দীর অন্ধকারের পর, নতুন সূর্য কি দেখা দেবে?


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category