আবু ছালেহ বিপ্লব রিপোর্টারঃ
পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এর নামে স্থানীয় জনসাধারণ মিডিয়াকে ভুল তথ্য দিয়ে গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের মানহানীর মতো ঘটনা ঘটিয়েছেন স্থানীয় কিছু অসাধু লোকজন আমাকে জানিয়েছেন যে প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যার (০৬) ছয় মাসের মধ্যে একদিন স্কুলে এসে স্বাক্ষর করে চলে যান বলে জানিয়েছেন যারা তারা চায়না গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান ও অন্যান্য শিক্ষক শিক্ষিকাগন ভালো পাঠদান করে আসছেন এবং গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের স্কুলে প্রতিদিন ঠিক ৯:৪৫ মিনিটে আমি পর পর (০৪) চার দিন গিয়ে প্রতিদিনই সকল শিক্ষকদের আগেই তিনি স্কুলে উপস্থিত থাকেন যা আমি নিজে সকালে স্কুলের পিছনে থেকে নিজ চোখে দেখিছি তাই আমি ঐ সকল লোকদেরকে আমি চিনি এবং তাদের কথা ও ভিডিও ফুটেজ আমার কাছে রয়েছে।
একজন আদর্শবান ভদ্র নম্র এবং আমার মনে হয় তার চেয়ে ভালো প্রধান শিক্ষক পটুয়াখালী জেলার মধ্যে পাইনি আমার তদন্তের মাধ্যমে এবং বাউফল উপজেলার ইউ এন ও (উপজেলা শিক্ষা অফিসার) মো: বশির গাজী বাউফল উপজেলার পরীক্ষায় পাশের হার সবচেয়ে কম ২৫% ছাত্রছাত্রী পাশ করেছেন এবং অনেক স্কুল, কলেজ, দাখিল থেকে কামিল মাদ্রাসায় একজন ছাত্রছাত্রীও পাশ করেনি পরীক্ষা ও পড়াশোনা যেই সকল স্কুল কলেজের ও মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ও প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকাগন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে দুর্নীতিমুক্ত ও সুশিক্ষার মাধ্যমে ভালো ফলাফল করেছেন তার মধ্যে পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫২জন এস এস সি পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছেন তার মধ্যে ৪৩জন ছাত্রছাত্রী ভালো ফলাফল করেছেন এবং তার মধ্যে ২টি গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে এবং এর পিছনে গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের প্রচন্ড প্রচেষ্টা শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের প্রতি ভালোবাসা দিয়ে গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পড়াশোনা শিক্ষার মান পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলার শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক হিসেবে মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারকে সন্মননা প্রদান করা উচিৎ আর কিছু আসাধু মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং ডিগ্রী কলেজের ককর্মকর্তাদের মিথ্যা অপপ্রচার এর জন্য আমাকে গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের নামে কেন মিথ্যা অপবাদ ও তার মাহানীর মত জঘন্যতম কাজ যারা করেছেন তাদের সকলের অডিও ভিডিও ফুটেজ আমার কাছে রয়েছে তাই আমি গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের সাথে আজও সকালে ৪র্থ বারের মতো তদন্ত করতে গিয়ে আমি দেখেছি সবার আগেই গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের আগমন দেখে পরবর্তীতে আমি তাকে জিগ্যেস করলাম যে স্যার আপনি নাকি ছয় মাসে একদিন স্কুলে আসেন কিন্তু সকল প্রকার অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন কথা বলে যেমন সাংবাদিকদের সময় নষ্ট করেছেন এবং গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের মানহানীর জন্য স্যার বলেন যে সমাজে এক শ্রেণির মানুষ যাদের কোন কাজ নেই তারাই এই ধরনের ভালো মানুষের নামে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছে তাতে আমি ও আমার প্রতিষ্ঠান এর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কিছুই আসে যায় না এবং আমি যতদিন গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দ্বায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করি এবং যতদিন থাকবো আমার প্রতিষ্ঠানের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখবেন বলে জানিয়েছেন গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যার, স্কুলের সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার জন্য আমি প্রানপন প্রচেষ্টা চালাচ্ছি এবং যতদিন থাকবো আমার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে ইনশা-আল্লাহ কে কি গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের মানহানীর মতো কাজ করে আসছেন এবং আমাকে ভুল তথ্যের সত্যতা প্রমাণিত করতে ৪,দিন আমি ৯:০০ টার সময় গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের চায়ের দোকানে বসে আলাপ আলোচনা করতে গিয়ে দেখেছি প্রতিদিনই গাজীমাঝী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ মোশাররফ হোসেন স্যারের উপস্থিতি সকল শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের আগেই প্রধান শিক্ষক তার কক্ষেই গিয়ে পেয়েছি তাই দৈনিক দুর্নীতির তালাশ এর সাংবাদিক ছালেহ বিপ্লব এর পক্ষ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি এবং শুভকামনা রইল আগামীর জন্য এবং ভবিষ্যতে এইধরনের একজন শিক্ষিত ভালো মানুষের সুনাম করুন দুর্নাম থেকে বিরত থাকার জন্য বিনীত অনুরোধ রইল।