বিশেষ প্রতিনিধিঃ
কবি আসাদুজ্জামান খান মুকুল দৈনিক বাংলার সংবাদের সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।তিনি একাধারে একজন কবি, লেখক, সাহিত্যিক, শিক্ষক ও বাংলার সফল নাগরিক।তার সংক্ষিপ্ত জীবনী তুলে ধরা হল।
কবি পরিচিতি
আসাদুজ্জামান খান মুকুল বি,এস-সি,সি,ইন-এড।তিনি ময়মনসিংহ জেলাধীন নান্দাইল উপজেলার সাভার গ্রামে ১৯৭৭ ইং সনের ১২ই নভেম্বর এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।তাঁর পিতার নাম ইসমাইল খান, মাতার নাম রেজিয়া খানম। তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক।
বর্তমানে তিনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,নান্দাইল,ময়মনসিংহে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসাবে কর্মরত আছেন। কবি বায়োলজিতে স্নাতক ডিগ্রি শেষে হাজী কাশেম আলী বেসরকারি ইন্সষ্টিটিউট মুক্তাগাছা ময়মনসিংহ থেকে সি,ইন,এড ডিগ্রি অর্জন করেন।
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি সাহিত্যের প্রতি একটু বেশিই অনুরাগী ছিলেন। সেই সুবাদে নবম দশম শ্রেণিতে অধ্যয়ন কালীন সময় থেকেই লেখালেখি,বই পড়া ও কবিতা আবৃত্তিতে মনোনিবেশ করেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি অরাজনৈতিক পেশা জীবি সংগঠন বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতিতে যুক্ত আছেন। পাকনেত্র আন্তর্জাতিক সাহিত্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিটির সভাপতি এবং কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি পদে বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি সূর্যসেনা সাহিত্য পরিষদের ময়মনসিংহ বিভাগের সাবেক সভাপতি ছিলেন। তিনি পাকনেত্র আন্তর্জাতিক সাহিত্য পরিষদ কর্তৃক কাব্যরত্ন পদক, রৌপ্য পদক এবং ইরানের দূতাবাস কর্তৃক পয়েট্রি ফর প্যালেষ্টাইন এওয়ার্ড অর্জন সহ আরো বিভিন্ন সংগঠন থেকে সম্মাননা লাভ করেন। তার প্রকাশিত যৌথ কাব্য গ্রন্থ সমুহ “বুনো রোদ্দুর,” “প্রেমাবদ্ধ” “আলোকবর্তিকা” আলোকমণ্ডল, “পাতা ঝরার দিনে” হৃদয়ে একুশ, ফিলিস্তিনের কান্না,কবিতা মনের কথা বলে,জান্নাতের সিঁড়ি,প্রাণের আলয় প্রভৃতি।
একক কাব্যগ্রন্থ শিশিরের কান্না এবং ছড়া গ্রন্থ ” তেতুল গাছে ভূত-ভূতি। কবি সাহিত্যের মাধ্যমে নিজকে নিয়োজিত রাখতে বদ্ধপরিকর।