শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:২৯ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

বল্লমঝাড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতির বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট জালিয়াতির অভিযোগ

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: / ১২ Time View
Update : বুধবার, ৮ অক্টোবর, ২০২৫

বল্লমঝাড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতির বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট জালিয়াতির অভিযোগ

মোঃ মিঠু মিয়া
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি:

গাইবান্ধা সদরের বল্লমঝাড় বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি মোঃ আব্দুস সালাম শেখের বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে তদন্ত ও ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে জেলা প্রশাসকের নিকট লিখিত স্মারকলিপি দাখিল করা হয়েছে।

অভিযোগে বলা হয়েছে, সভাপতি মোঃ আব্দুস সালাম শেখ (পিতা: আব্দুল গফুর শেখ, গ্রাম: কাজল ঢোপ, প্রধানপাড়া, ডাকঘর: বল্লমঝাড়, উপজেলা ও জেলা: গাইবান্ধা) সভাপতি নির্বাচনের সময় বিএসএস পাসের জাল সনদপত্র জমা দেন। দাখিলকৃত প্রত্যয়নপত্রে নকল স্বাক্ষর ও মিথ্যা তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানা যায়।

এ অভিযোগের সঙ্গে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ নজরুল ইসলাম এবং সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ তাজ উদ্দিনের নামও উঠে এসেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, তারা গোপনে সভাপতিকে সার্টিফিকেট জালিয়াতিতে সহযোগিতা করেছেন।

অভিযোগের মূল বিষয়সমূহ:
১. সভাপতি জাল বিএসএস সার্টিফিকেট ব্যবহার করে পদে বহাল রয়েছেন।
২. প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক জালিয়াতি কাজে সহায়তা করেছেন।
৩. কিছু শিক্ষার্থীর সনদ অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের সাথে মেলেনি।

অভিযোগকারী মোঃ এরশাদ আলম পুণ্য জেলা প্রশাসকের বরাবর স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেছেন—
“বিষয়টি সুষ্ঠু তদন্ত করে সত্যতা প্রমাণিত হলে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক এবং ভবিষ্যতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের জালিয়াতি রোধে প্রশাসনিক নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন।

সংযুক্ত প্রমাণ হিসেবে জাল সনদপত্র ও নকল স্বাক্ষরযুক্ত প্রত্যয়নপত্রের কপি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category