নিজস্ব প্রতিবেদক, মোঃজাহিদুর রহমান জাহিদঃ
স্থান ধামরাই উপজেলা প্রধান কার্যালয় থেকে ডুুলিভিটা বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিল শেষ করে।
একই ঘটনায় ঢাকার প্রধান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পাশাপাশি জেলা–উপজেলায়ও প্রতিবাদ–আন্দোলনে বিস্তৃতি ঘটেছে।
শুধুমাত্র বিচার নয়, ছাত্ররা “চাঁদাবাজি” ও “সন্ত্রাস”–বিরুদ্ধে চিরস্থায়ী প্রতিরোধ চান।
আরও পড়ুনঃ নিবন্ধন সম্পর্কে কিছু সংক্ষিপ্ত কথা ও গুরুত্ব :
অনেক বিক্ষোভে ছাত্রমঞ্চ দাবি করেছে এই হত্যাকাণ্ড রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের মদদে সংগঠিত; শক্তিশালী রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন।
ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতাল সামনেই, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও জেলা শহরে।
প্রধানত ১১–১২ জুলাই রাত/বিকেলে শুরু হয়েছে।
দ্রুত বিচার, দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি, চাঁদাবাজি ও রাজনৈতিক সন্ত্রাস বন্ধ করা।