মোঃ আরিফুল ইসলাম মুরাদ সিনিয়র রিপোটারঃ
আজ ১৬জুলাই ছিলো ‘জুলাই শহীদ দিবস’। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছিল।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আজ দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান; শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি-বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
শহীদদের মাগফিরাতের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হবে। অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে শহীদদের আত্মার শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হবে।
এর আগে সরকার প্রতিবছর ১৬ জুলাইকে ‘জুলাই শহীদ দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে।
আরও পড়ুনঃ ব্যাঙের ছাতার মতো অনুমোদনহীন ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র,বাড়ছে সড়ক দূর্ঘটনার ঝুঁকি
সারাদেশের ন্যায় নেত্রকোনা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ অংশ নেন। মদন,কেন্দুয়াসহ বিভিন্ন উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে যথাযথ মর্যাদায় দিবসটি পালন করা হয়। এতে জুলাইবিপ্লবের অংশীদার সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আমন্ত্রিত ছিলেন।
কিন্তু জুলাই শহীদানদের প্রতি মোহনগঞ্জ উপজেলা প্রশাসনের উদাসিনতা লক্ষ্যকরা গেছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ফেসবুক পেজসহ অনলাইনে কোন কর্মসূচি পালনের খবর দেখা যায়নি। স্তানীয় কয়েকজন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলেও শহীদ স্মরণে কোন আলোচনা সভা করার খবর পাওয়া যায়নি।
মদন,কেন্দুয়া সহ অন্যান্য উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সকল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের নিয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল হতে পারলে মোহনগঞ্জে কেনো হলোনা? এনিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।