মোঃ আরিফুল ইসলাম মুরাদ সিনিয়র রিপোটারঃ
বারহাট্টা উপজেলাধীন সিংধা ইউনিয়নের চন্দ্রপুর গেরিয়া বাজারে পবিত্র কোরআন শরীফ অবমাননার প্রতিবাদে এবং ধর্মদ্রোহীদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে আজ বাদ জুহর মোহনগঞ্জ বড় মসজিদ প্রাঙ্গণে সর্বস্তরের উলামায়ে কেরাম ও তাওহিদী জনতার উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বক্তারা অবিলম্বে দোষীদের গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি জানান। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন জামিয়া কাসিমিয়ার মুহতামিম মাওলানা মাহমুদুল হাসান।বক্তব্য রাখেন মুফতি মাযহারুল হক কাসেমী, মাওলানা আব্দুল আলী, মাওলানা রুহুল আমীন নগরী,
হাফেজ শফিক বিন আজিজ, মাওলানা আবুল বাশার হাফেজ কারী মাসুম বিল্লাহ, মাওলানা আরমান হোসেন বাক্কি, মাওলানা শুয়াইব বিন মুজিব, হাফেজ সাইদুর রহমান, মাওলানা ফুয়াদুল ইসলাম, ফাহিম আফরিন পৃথম, ফারাবি রায়হান সাদীব।
মাওলানা তোফায়েল আহমদ হাবিবির পরিচালনায় অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা আব্দুল আজিজ,
আরও পড়ুনঃ আসেন সবাই মিলেমিশে অযোগ্য নেতার গল্প শুনি
হাফেজ মোফাজ্জল হোসেন, মুফতি আশিকুর রহমান, হাফেজ ইমাম হোসেন, হাফেজ নাজমুল হক, শাহিদুল ইসলাম শান্ত প্রমুখ। মোনাজাত পরিচালনা করেন ক্বারী শায়খ রশিদ।
অভিলম্বে যদি কুরআন অবমা*ননাকারী বাকি দুই আসামীকে গ্রেফতার করে সকল দোষীকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় না আনা হয়—তাহলে মোহনগঞ্জ থেকে বারহাট্টা অভিমুখী লং মার্চ করা হবে বলে কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারণ করেন শায়খুল হাদীস মাওলানা মাহমুদুল হাসান।
মাওলানা রুহুল আমীন নগরী তার বক্তব্যে বলেন, মুসলমাব হিসেবে কুরআনের অবমাননা আমরা সহ্য করতে পারিনা। ধর্মদ্রোহদের দ্রুত গ্রেফতার করতে ব্যর্থ হলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে এর দায়ভার প্রশাসনকেই নিতে হবে।
তিনি মুফতি রেজাউল করিম আবরার সহ তরুণ আলেমসমাজ কে ‘জঙ্গিবাদ’ এর নাটকীয় মামলায় আসামী করার নিন্দা জানান।