মোঃ আরিফুল ইসলাম মুরাদ , সটাফ রিপোর্টার, নেত্রকোনাঃ
মোহনগঞ্জ উপজেলা ১নং বড়কাশিয়া বিরামপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের নাগডরা গ্রামে ১৯৫৯ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বারবার নির্বাচিত জনগণের সেবক হয়ে ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার ছিলেন তিনি। ১৯৮৭ সালে মোহনগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র স্বেচ্ছাসেবক দলটি উনার হাতেই প্রতিষ্ঠিত হয়।
তিনি দীর্ঘ ২২ বছর যাবত উপজেলা বিএনপি’র স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ছিলেন। উনার হাতে গড়া এই বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক দলটি। তিনি ছিলেন জনদরদি গরিবের এক প্রতিবাদী বলিষ্ঠ কন্ঠ সুরে সাধারণ মানুষের আস্থাভাজন। দুর্দিনের কান্ডারী জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম (সবুজ)।
এই সংগ্রামী সাহসী নেতা, ত্যাগী নেতা, দীর্ঘ ১৭বছর নির্যাতিত নেতা, রাজনৈতিক ত্যাগী নেতা,কখনো মাথার উপর নয়,জনগণের পাশে দাঁড়ান। নিজের স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে হাজারো মানুষের বাস্তবায়নে তিনি একজন আদর্শ নেতা। একজন দৃষ্টিভঙ্গি,একজন আন্দোলনের প্রতীক, রাজনৈতিক নেতা,সমাজ পরিবর্তনে জনকল্যাণের এই নেতা ভূমিকা অপরিসীম।
আরও পড়ুনঃ ছাত্রলীগ নেতা লুৎফুর রহমান: সৌদি আরবে আত্মগোপনে থেকেও সক্রিয় রাজনীতিতে
এই সৎ নেতা ও যোগ্য নেতা কখনো নিজের স্বার্থকে প্রাধান্য দেয় না, বরং জনগণের কল্যাণকে নিজের প্রধান লক্ষ্য হিসেবে দেখে সৎ নেতা হলেন এই ব্যক্তি যিনি সত্যের পথ থেকে কখনো বিচ্যুত হয় না। অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে সাহস রাখেন এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়েন।
এই নেতা জনগণের কথা শোনেন,জনগণের সমস্যাকে নিজের সমস্যা মনে করেন তিনিই হলেন প্রকৃত নেতা। মোহনগঞ্জ উপজেলা বিএনপির স্বেচ্ছাসেবক দলের যোগ্য নেতা। উনি কখনো ক্ষমতার অপব্যবহার ক
রেন না। বরং নিজের ক্ষমতাকে মানুষের সেবা ও উন্নতির জন্য ব্যবহার করেন।
নেতৃত্ব মানে হুকুম দেওয়া নয় বরং মানুষের সঠিক পথ দেখানো এবং তাদের পাশে দাঁড়ানো এই নেতা হচ্ছে সমাজের ন্যায় ও সত্যের প্রতি যা সকলকে একসাথে নিয়ে চলেন। যিনি সততা দক্ষতার মিশেলে দেশের ভবিষ্যত গড়েন নেতা হলেন এই ব্যক্তি।
জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম (সবুজ)