নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার হলদিবাড়ি
মৌজাঃ হলদিবাড়ী, জেল নং- ৬৩, ডাকঘর: ১ নং গোলমুন্ডা ইইনিয়ন পরিষদ
উপজেলাঃ জলঢাকা, জেলাঃ নীলফামারী।
সিএস/এসএ: খতিয়ান নং- ১৩৬, হোল্ডিং নং- ১৩৫, দাগ নং- ৩৪৫,
২০৪৩,২০৪৪,২০৪৫,২০৪৭,২১৩৫,২১৩৮,২১৫৩,২১৫৪।
মালিকঃ মোঃ আমিনুর রহমান, পিতাঃ মৃত্য: আব্দুল লতিফ
মৌজাঃ হলদিবাড়ী, জেল নং- ৬৩, ডাকঘর: ১ নং গোলমুন্ডা ইইনিয়ন পরিষদ
উপজেলাঃ জলঢাকা, জেলাঃ নীলফামারী।
সিএস/এসএ: খতিয়ান নং- ১৫০, হোল্ডিং নং- ১৪৯, দাগ নং২১৪৬,২১৪৭,২১৪৮,২৩১৮,২৩১৯,২৩২৮,৩৫০।
মালিকঃ মোঃ সহির উদ্দিন, পিতাঃ মৃত্য: রিয়াজ উদ্দিন গং-
মৌজাঃ হলদিবাড়ী, জেল নং- ৬৩, ডাকঘর: ১ নং গোলমুন্ডা ইইনিয়ন পরিষদ
উপজেলাঃ জলঢাকা, জেলাঃ নীলফামারী।
সিএস/এসএ: খতিয়ান নং- ১৫১, হোল্ডিং নং- ১৫০, দাগ নং৩৫৫,৩৫৬,২৩০৯,২৩১০,২৩১১।
মালিকঃ মোঃ আব্দুল গনি শেখ, পিতাঃ মৃত্য: তাহের উদ্দিন, গং-
মৌজাঃ হলদিবাড়ী, জেল নং- ৬৩, ডাকঘর: ১ নং গোলমুন্ডা ইইনিয়ন পরিষদ
উপজেলাঃ জলঢাকা, জেলাঃ নীলফামারী।
সিএস/এসএ: খতিয়ান নং- ১৫২, হোল্ডিং নং- ১৫১, দাগ নং- ২১৩০,২১৩১,২১৬৩।
মালিকঃ মোঃ জবান উদ্দিন, পিতাঃ মৃত্য: ধনোর উদ্দিন
মৌজাঃ হলদিবাড়ী, জেল নং- ৬৩, ডাকঘর: ১ নং গোলমুন্ডা ইইনিয়ন পরিষদ
উপজেলাঃ জলঢাকা, জেলাঃ নীলফামারী।
সিএস/এসএ: খতিয়ান নং- ৩২৬, হোল্ডিং নং- ৩২৬, দাগ নং- ২১৪৪,২১৪৫,২১৪৯,২৩২৩।
মালিকঃ একরামুল হক, পিতাঃ মৃত্য: ছমির উদ্দিন, গংএই খতিয়ানের মালিককে জমির দখল থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করেছে। উক্ত জমির মালিকগণকে মারপিট
করে বিবাদীগণ তাদের বাড়ি ঘরে আগুন জ্বালাইয়া দেয়। এবং সবাইকে এলাকা ছাড়া করেছে ।
খতিয়ানের মালিকগণ জীবনের ভয়ে নিজ এলাকায় বসবাস করতে পারতেছে না। তাই তারা এখন বিভিন্ন এলাকায় আশ্রয় নিয়ে বসবাস করিতেছে। তহশীলদার গণেশ চন্দ্র রায় উক্ত খতিয়ানের মালিকগণকে তার নিজ বাড়িতে ডেকে নেয়। এবং ডেকে নিয়ে ৫০০০০০/-(পাঁচ লক্ষ) টাকা দাবী করেন।
এমতাস্থায় মালিকগণ তহশীলদারকে বলে উক্ত জমির আমরাই হলাম মালিক, টাকা দিতে যাবো কেন আইনের মাধ্যমে আমরাই জমি পাই। এরকম কথা কাটাকাটি তহশীলদারের সাথে হওয়ার পর উক্ত খতিয়ানের মালিকগণ তার বাড়ী ত্যাগ করেন। কিছু পর গণেশ চন্দ্ররায় তহশীলদার বদলি হয়ে যায়।
আরও পড়ুনঃ যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাটে “বিশ্বায়নে পোর্টাল জার্নালিজমের ভূমিকা’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
তারপর নতুন তশীলদার হিসেবে মোঃ ফারুক হোসেন যোগদান করেন। তারপর ১। গণেশ চন্দ্র রায়, ২। মোঃ ফারুক হোসেন, ৩। সুধাশু কুমার রায় , এই তিনজন তহশীলদার বিবাদীগণকে গোপনভাবে ডেকে নিয়ে তাদের কাছ থেকে ১৫০০০০০/-(পনেরো লক্ষ) টাকা চুক্তি করে রেজিস্ট্রার বহি: ৬৬,৬৭ ও ৬৮ নং পৃষ্ঠায় হাতে কলমে সাজিয়ে ২০২৪ ইং সালে বহি: তৈরি করেন।
খতিয়ানে তথ্য প্রেরণ প্রসঙ্গে ১৭/০৯/২০২৪ ইং তারিখে ১৪৯৭ নং স্মারকাদেশ মোতাবেক উপযুক্ত বিষয় ও সুত্র উক্তে স্মারকপত্রের আলোকে অত্র অফিসের হলদিবাড়ি মৌজার এস এ রেকর্ড নথি এবং রেজিস্টার বহি যাচাই করে নিম্ন মতে বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করেন।
উল্লেখিত দাগে পৈত্রিক সুত্রে মালিকানা থাকা সত্ত্বেও তহশিলদার খাজনার টাকা জমা নিয়ে রশিদ দেওয়ার পরেও পূর্ণাঙ্গ ভাবে নথিভুক্ত না করে অতিরিক্ত টাকা দাবি করে। তাহাকে কাজটি করে দিতে বললে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে কালক্ষেপণ করে আসিতেছে।
এমতাবস্থায় বাংলাদেশ সর্বজনীন দল ও জাতীয় সাংবাদিক ঐক্য ফোরামের জেলা সভাপতি মোঃ আজিজার রহমান এর সাথে তাঁর এই পৈত্রিক সম্পদের খাজনার বিষয়ে তালবাহানা করায় তিনি নীলফামারী ও জলঢাকা ভূমি কর্তৃপক্ষের নিকট উপরে উল্লেখিত বিষয়ে সমাধানের লক্ষে আইনি সহায়তা কামনা করেন।