মোঃ আরিফুল ইসলাম মুরাদ সিনিয়র সাংবাদিক স্টাফ রিপোটারঃ
নেত্রকোণা জেলার বারহাট্টা উপজেলা অডিটোরিয়ামে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ বারহাট্টা উপজেলা শাখার কাউন্সিল অধিবেশন ৬ আগস্ট সাফল্যের সাথে সম্পন্ন হয়। হাফেজ তাফাজ্জল হোসেন খানের সভাপতিত্বে এবং মাওলানা আবু সাঈদ ও মাওলানা আরমান হোসেন বাক্কীর যৌথ পরিচালনায় এই কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নেত্রকোণা জেলা জমিয়তের সভাপতি মুফতি তাহের কাসেমী।বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মফিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা রুহুল আমীন নগরী, কেন্দ্রীয় সদস্য মুফতি আনিসুর রহমান, জেলা সহ-সভাপতি হাফেজ আবুল কাশেম, মোহনগঞ্জ উপজেলা জমিয়তের সভাপতি মাওলানা মাহমুদুল হাসন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাছুম বিল্লাহ ও যুব জমিয়তের জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ইব্রাহিম খলিল।
আরও পড়ুনঃ হায়রে বাংলাদেশ!!! “
এছাড়াও বারহাট্টা উপজেলা ও জেলার বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ এবং যুব ও ছাত্র জমিয়তের সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলগণ উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে ছিলেন মুফতি হেলাল উদ্দিন, হাফেজ আনোয়ার হোসেন খায়রুল, মুফতি শরিফ আহমেদ, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি মাহমুদুল হাসান, হাফেজ মাসুদ রানা, হাফেজ সালমান আহমেদ, মাওলানা মুবারক উল্লাহ, মাওলানা আনোয়ার হোসাইন, ছাত্র জমিয়ত জেলা প্রচার সম্পাদক আল জিহাদ, উপজেলা আহ্বায়ক দীন মুহাম্মদ শিপন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা আবু সুফিয়ান, সদস্য সচিব মুফতি নাইমুল হাসান, মোহনগঞ্জ উপজেলা ছাত্র জমিয়তের সভাপতি আব্দুল মুক্তাদির, সাংগঠনিক সম্পাদক হাফেজ মাকসুদুল হাসান মাসুম, ছাত্রনেতা মুবাশ্বির আহমদ, আব্দুল আউয়াল ও আব্দুর রাকিব প্রমুখ।
আরও পড়ুনঃ অদেখা রূপসীর খোঁজে
জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা রুহুল আমীন নগরী জমিয়তের অতীত ঐতিহ্য তুলে ধরেন। ভারত বর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলন, ৪৭, ৭১ সালে জমিয়তের অবদান এবং চব্বিশের জুলাইবিপ্লবে সক্রিয় অংশ গ্রহনের ইতিহাস বর্ননা করে বলেন, জাতিসংঘের তথাকথিত ‘মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয়” এর নামে দেশ বিক্রির পায়তারা রুখে দাঁড়াতে হবে। প্রয়োজনে আরেকটি জুলাইবিপ্লবের ডাক দেয়া হবে।
আলোচনার পর কাউন্সিল অধিবেশনে হাফেজ তাফাজ্জল হোসেন খানকে সভাপতি, মাওলানা আবু সাঈদ তালুকদারকে সাধারণ সম্পাদক এবং মুফতি ফেরদৌসুর রহমানকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে ৪১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।