সাংবাদিক মোহাম্মদ আলমঃ
আওয়ামী লীগের ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার সাথে জড়িত মেজর সাদেক নামের ব্যক্তিটি কে, তার প্রকৃত পরিচয় নিয়ে এখনো বহু প্রশ্ন রয়ে গেছে। বিভিন্ন সূত্র দাবি করছে, মেজর সাদেক মূলত আওয়ামী লীগের বিশেষ সশস্ত্র বাহিনী গঠনের জন্য গোপন প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।
🔴 অভিযোগসমূহ:
তিনি ক্ষমতাসীন দলের হয়ে গোপনে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে দক্ষতা বাড়াতে ক্যাডারদের সামরিক কৌশল শেখাচ্ছেন।তার প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়া অনেকেই অস্ত্রের ব্যবহার ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে পারদর্শী হয়ে উঠছে।
এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে স্থানীয় প্রশাসনের নীরব সহায়তা রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
🔴 জনগণের উদ্বেগ:
এমন কার্যকলাপ গণতন্ত্রের জন্য হুমকি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন এবং ভয় দেখানোর জন্য যদি সেনাবাহিনীর সাবেক বা বর্তমান কর্মকর্তাদের ব্যবহার করা হয়, তবে তা রাষ্ট্রের জন্য অশনি সংকেত।
আরও পরুনঃ হাসিনা অবৈধ, কিন্তু মুজিবের সংবিধান এখনো বৈধ—বাংলাদেশের জন্য অভিশাপ নাকি ষড়যন্ত্রের ফাঁদ?
👉 সাংবাদিক মোহাম্মদ আলমের দাবি:
“বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোকে সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী দিয়ে নয়, জনগণের সমর্থন দিয়ে টিকে থাকতে হবে। মেজর সাদেকের মতো ব্যক্তিদের সম্পৃক্ততা দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি। এর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে হবে।