শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:১৭ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

ময়মনসিংহ ৫ মুক্তাগাছা আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী প্রিন্সিপাল আলহাজ্ব মুফতি সিরাজুল ইসলাম

মকবুল হোসেন, সিনিয়র রিপোটার / ৮ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ অক্টোবর, ২০২৫

ময়মনসিংহ ৫ মুক্তাগাছা আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মনোনীত প্রার্থী প্রিন্সিপাল আলহাজ্ব মুফতি সিরাজুল ইসলাম

মকবুল হোসেন, সিনিয়র রিপোটার

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পীর সাহেব চরমোনাই ঘোষিত সংসদ সদস্য প্রার্থী ময়মনসিংহ ৫ মুক্তাগাছা আসনে সৎ যোগ্য, বিশিষ্ট লেখক ও গবেষক প্রিন্সিপাল সাইখুল হাদিস আলহাজ্ব মুফতি মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম কে মনোনীত ঘোষণা করেছেন।

মুফতি সিরাজুল ইসলাম জেলার মুক্তাগাছা উপজেলার ১০নংখেরুযাজানী ইউনিয়নের খিলখাতী গ্রামে এক মুসলিম সম্ভ্রান্ত পরিবার জন্মগ্রহণ করেন।তিনি ময়মনসিংহের জামিয়া আশরাফিয়া হতে ১৯৯৯ সালে সফলতার সঙ্গে দাওরায়ে হাদীস সম্পন্ন করে ঢাকা জাকারিয়া দারুল উলুম থেকে ইফতা সম্পন্ন করেন। কর্মজীবনে তিনি দ্বীনি প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল ও শায়খুল হাদিসের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি একজন লেখক হিসেবে সুনাম এবং খ্যাতি অর্জন করেছেন। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ছাত্র ও যুব সংগঠনের একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের একজন দায়িত্বশীল একনিষ্ঠ সংগঠক।
ময়মনসিংহ-০৫ (মুক্তাগাছা) আসনের সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী হিসাবে তিনি বলেন, আমরা জানি আমাদের সকলের প্রিয় মুক্তাগাছা ১৯৬১ সনে থানা হিসাবে স্বীকৃতি পায়, ১৯৭৩ সনে পৌরসভায় রূপাত্মরিত হয় এবং ১৯৮৩ সনে উপজেলায় পরিণত হয়।
আমাদের প্রিয় মুক্তাগাছায় শুরম্ন থেকে বহু নেতা-নেত্রীর পালা বদল হয়েছে, কিন্তু মুক্তাগাছা অঞ্চলের কোন পরিবর্তন হয়নি। তাই আমরা পীরসাহেব চরমোনাই এর ঐতিহাসিক শেস্নাগান “শুধু নেতা নয় নীতির পরিবর্তন চাই”। নীতি পরিবর্তনের সর্বোচ্চ প্রতিজ্ঞা করে, মুক্তাগাছা এলাকায় সর্বোচ্চ নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করে শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি উন্নয়নসহ ইসলাম ও আধুনিকতার ছোঁয়ায় স্মার্ট মুক্তাগাছা হিসাবে গড়ে তুলতে চাই। মুক্তাগাছা শহরকে যানজট, জলাবদ্ধতা, মাদক, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস ও ইভটিজিং থেকে মুক্ত করে পরিচ্ছন্ন ও আদর্শ নগরী আধুনিক শহর হিসাবে গড়ে তোলাই আমার আদর্শিক স্বপ্ন। মুক্তাগাছা উপজেলার গ্রামগুলোকে আধুনিক, চলাচলের উপযুক্ত, সবত্র পিচঢালা পাকা রাস্তা প্রতিটি ইউনিয়নে সর্বাঙ্গীণ সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, কনিউনিটি হাসপাতাল, মাছ চাষিসহ সকল ব্যাবসায়ীদের জন্যে অত্যাধুনিক যাতায়াত ব্যাবস্থাসহ শহরকে আধুনিক শহর আর গ্রামকে দৃষ্টিনন্দন বসবাসের উপযুক্ত ও আকর্ষনীয় করে গড়ে তোলাই আমার প্রকৃত স্বপ্ন।
আমরা প্রত্যেক নাগরিকের নাগরিক সেবা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে দৃঢ় ভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ। তাই আমি আপনাদের সার্বিক সহযোগীতা ও জাতির আমানত আপনাদের মহামূল্যবান ভোট ও দু‘আ কামনা করছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category