শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

মোগল সাম্রাজ্যের পতনের পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ ছিল

এম এ রউফ / ২০ Time View
Update : শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫

এম এ রউফঃ

মোগল সাম্রাজ্যের পতনের পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণগুলো হল:
দুর্বল উত্তরাধিকার আইন, অযোগ্য শাসকের আবির্ভাব, সামরিক দুর্বলতা, অর্থনৈতিক সংকট, এবং ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগ্রাসন।

দুর্বল উত্তরাধিকার আইন: মোগল সাম্রাজ্যে উত্তরাধিকারের কোনো স্পষ্ট নিয়ম ছিল না। সম্রাট তাঁর পুত্রদের মধ্যে যে কাউকে উত্তরাধিকারী ঘোষণা করতে পারতেন। এই কারণে সম্রাট মৃত্যুর পর সিংহাসন দখলের জন্য ভাই-য়ে-ভাইয়ে যুদ্ধ লেগেই থাকত। এর ফলে সাম্রাজ্যে অস্থিতিশীলতা দেখা দিত।

অযোগ্য শাসকের আবির্ভাব: আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর মোগল সম্রাটরা ছিলেন দুর্বল ও অযোগ্য। তারা সাম্রাজ্যের অভ্যন্তরীণ বিষয় ও সামরিক বিষয়ে মনোযোগ না দিয়ে বিলাসিতায় মত্ত থাকতেন। এর ফলে সাম্রাজ্যের দুর্বলতা আরও বাড়ে।
সামরিক দুর্বলতা: মোগল সেনাবাহিনী ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। কামান ও বন্দুকের মতো আধুনিক অস্ত্রের অভাব ছিল। এছাড়াও, মারাঠা ও শিখদের মতো স্থানীয় শক্তির উত্থান মোগলদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। তারা মোগলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করে সাম্রাজ্যের দুর্বলতাকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

অর্থনৈতিক সংকট: মোগল সাম্রাজ্যের অর্থনীতি দুর্বল হয়ে পড়েছিল। সম্রাটরা বিলাসিতায় প্রচুর অর্থ ব্যয় করতেন, যার ফলে কোষাগার শূন্য হয়ে যায়। এছাড়াও, কৃষক ও ব্যবসায়ীদের উপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপানো হয়েছিল, যা তাদের অসন্তুষ্ট করে তোলে।

আরও পড়ুনঃ মাদক ব্যবসায়ী ইয়াবা ট্যাবলেট সহ গ্রেফতার ০১

ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগ্রাসন: ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতে তাদের ক্ষমতা বিস্তার করতে শুরু করে। বক্সারের যুদ্ধের (১৭৬৪) পর তারা মোগল সম্রাটকে নামকাওয়াস্তে ক্ষমতায় রেখে কার্যত পুরো সাম্রাজ্য নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে।

এছাড়াও, সাম্রাজ্যের আভ্যন্তরীণ কোন্দল, প্রাদেশিক শাসকদের স্বাধীনতা ঘোষণা এবং জনগণের অসন্তোষ মোগল সাম্রাজ্যের পতনের জন্য দায়ী ছিল।
৭১ সালে লড়াই করে লক্ষ লক্ষ মা বোনের ইজ্জত নষ্ট হয়েছিল । সেটা কি আমরা ভূলে যাবেন।।

এই দেশ স্বাধীন বাংলাদেশ আমরা সোনার বাংলা পেয়েছিলেন। কিছু অদ্ভুত অদক্ষ শিক্ষক দারা পরিচালিত নোংরামি নোংরা রাজনৈতিক মিথ্যা কথা তাদের কারণে দেশ ও সমাজ নষ্টের মূল কারণ। এই জাতি এদের কাছ হতে কিছু ই পায় না।
এই দেশ নীতি বাজ দের দারা গড়া দেশ।

ধন্যবাদ
এম এ রউফ

রেমিট্যান্স যোদ্ধা পরিবার

আমরা দেশ প্রেমিক


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category