বিশেষ প্রতিনিধিঃ
বিএনপি জামায়াতসহ বৈষম্য বিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলনের সমর্থক রাজনৈতিক দলগুলো যদি ব্রিলিয়ান্ট পলিটিশিয়ান হতো তাহলে পলাতক মহাজোট সরকারের উচ্ছিষ্ট ভোগী রাজনৈতিক কূটকৌশলী দলগুলোর বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিরোধী রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা এবং বিগত ১৭ বছরের রাজনৈতিক গুম খুন হামলা মামলা জেল জুলুম নিপীড়ন গণহত্যার দূরনীতির চাঁদাবাজির বিচার না করা অব্দি কোন নির্বাচনের নামই মুখে আনতো না।
বাংলাদেশের জনগণের আর্থিক রাজনৈতিক সামাজিক সাংস্কৃতিক নাকাল, ভঙ্গুর হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণের সুদে জর্জরিত অবস্থায় সনামধন্য পৃথিবী বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. ইউনুস সাহেব সকলের অনুরোধে ক্ষমতা গ্রহণ করে আজকে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করেছেন, অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জন করতে চেষ্টা করছেন এবং রাজনৈতিক অনৈক্য দূর করে একটি শক্তিশালী ঐকবদ্ধ জাতিন গঠনের আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
এমতাবস্থায় বিএনপির বামপন্থীদের কৌশলের ভিত্তিতেই বিচার সংস্কার সব কিছুই বাদ দিয়ে আগে নির্বাচন দিতে হবে নইলে দেশের উন্নয়ন হবে না ইত্যাদি বলে কোন রকম একটা নির্বাচন করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে লুটপাট দূর্নীতি চাঁদাবাজি ইত্যাদির মাধ্যমে আর্থিক রাজনৈতিক লাভবান হওয়ার জন্য চেষ্টা করছেন এমনকি প্রয়োজনে পলাতকদেরকেও সাথে নিতে লজ্জা বোধ করছেন না।
আরও পড়ুনঃবগুড়া গাবতলী সুখানপুকুর রেইলওয়ে হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও লিল্লাহ বোডিং দোয়া অনুষ্ঠিত
এটাই সাধারণ মানুষের পর্যবেক্ষণের ফলাফল। অতএব পর্যালোচনা করে দেখুন কাইন্ডলি বাংলাদেশের জনগণের ও জাতীয়তাবাদী ও ইসলামি রাজনীতির ভবিষ্যৎ কি হবে???
আর এনসিপির ছাত্র যুবক নেতৃবৃন্দের কপাল ঝুলে গেছে বিএনপি ও জামায়াতের একূল অকূল পাথারের পানিতে। তাদেরকেও বলিষ্ঠ উদ্যোগ নেওয়া জরুরী প্রয়োজন কাদের নিয়ে গড়ে তুলতে পারে তাদের জীবনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও আগামীর দূর্নীতি চাঁদাবাজি ঘুষখোর ইত্যাদি মুক্ত স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারে এমন একটি রাজনৈতিক কূটকৌশলী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে ইনশাআল্লাহ। নইলে কপাল মন্দ চোখ থাকিতে অন্ধ পূর্ববৎ ৭১ ও ৭৫ এর পরিনতি ভোগ করতে হবে!!!