রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন
Headline :
ময়মনসিংহে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মহানগর রুকন সম্মেলন অনুষ্ঠিত ধানের শীষ প্রতীকের মনোনীত প্রার্থী মনজুরুল ইসলাম মঞ্জুর সাথে সাংবাদিকদের কুশল বিনিময় ব্রাক্ষনবাড়ীয়া ২ সরাইল উপজেলার রাজনীতি ইসলাম প্রচার সমিতি বান্দরবান পার্বত্য জেলা কার্যনির্বাহী কমিটি’র অভিষেক নীলফামারী-৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী না দিলে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ঘোষণা দিলেন জসিনুর রহমান অনিবন্ধিত ৩৩ টি রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে সম্মিলিত সমমনা জোটের আত্মপ্রকাশ ৫৫ নং ওয়ার্ডে এনসিপি’র গণসংযোগ ও সচেতনতা ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ- ৩ আসনে নির্বাচিত হলে, জনগণের খাদেম হিসেবে কাজ করব— নূরুল ইসলাম বুলবুল সাংবাদিক আব্দুল আজিজ মাহফুজ আর নেই গ্লোবাল কনজ্যুমার অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ফোরামের ট্রাস্টি বোর্ডের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ডিএনসিসির কাউন্সিলর আবুল কাশেমকে দুদকে জিজ্ঞাসাবাদ

Reporter Name / ৪৯ Time View
Update : রবিবার, ২৬ মে, ২০২৪

মাদ্রাসার তহবিল লুটপাট এবং শত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আবুল কাশেম মোল্লাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

রোববার (২৬ মে) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আশিকুর রহমান তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।

তিন ঘণ্টাব্যাপী জিজ্ঞাসাবাদে তার বিরুদ্ধে আসা অভিযোগ অস্বীকার করেছে বলে দুদকের একটি সূত্রে জানা গেছে।

অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্রে জানা যায়, মিরপুরের শাহ আলীতে অবস্থিত মসজিদুল আকবর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আবুল কাশেম মাদ্রাসার সরকারি অ্যাকাউন্ট থেকে ৩২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীদের বেতনসহ সব সরকারি টাকা এবং মাদ্রাসার আয়ের টাকা বাংলাদেশ মাদ্রাসা গেজেটের ৪৫ (৪) ধারায় নগদ আয়কৃত অর্থ ব্যাংকে জমা না দিয়ে সরাসরি সরকারি আইন লঙ্ঘন করেছেন। প্রতিষ্ঠানের আয় করা অর্থ ১৯৮৬ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত মাদ্রাসার অগ্রণী ব্যাংক হিসাবে জমা হতো। কিন্তু মসজিদুল আকবর ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার বর্তমান সভাপতি ও ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ৮ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আবুল কাশেম মোল্লা (আকাশ) কারসাজি করে ২০১৬ সাল থেকে মাদ্রাসা আইনের তোয়াক্কা না করে নিজেদের মতো কিছু টাকা অ্যাকাউন্টে জমা করে বাকি লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শাহ আলী থানার সাধারণ সম্পাদকও বটে।

অভিযোগে আরও উল্লেখ আছে, আবুল কাশেম মোল্লা ক্ষমতার অপব্যবহার করে গত ১০ থেকে ১৫ বছরে ১০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ গড়েছেন। যার কোনো বৈধ উৎস নেই। তিনি ১৫ বছর আগেও ফুটপাতে কাঁচামালের ব্যবসা করতেন এবং বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। কাউন্সিলর হওয়ার পর তিনি আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন।

এসব অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখতে এরই মধ্যে মাদ্রাসার সংশ্লিষ্ট নথিপত্র এবং আবুল কাশেমের ব্যক্তিগত নথিপত্র তলব করে এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দেয় দুদক। বর্তমানে নথিপত্র যাচাই-বাছাই চলছে বলে জানা গেছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category