শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৮ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

জুলাই সনদের কোন সাংবিধানিক এবং আইনি গুরুত্ব আছে বলে আমরা মনে করি না

Reporter Name / ৯ Time View
Update : শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫

লেখক সাংবাদিক আনোয়ার হোসেনঃ

বিএনপির “RAW ‎‎সালাহউদ্দিন” বলেছেন, জুলাই সনদের কোন সাংবিধানিক এবং আইনি গুরুত্ব আছে বলে আমরা মনে করি না। রাজনীতিতে আবেগের কোন স্থান নাই।

🔴 জুলাই সনদকে সংবিধানে এড করতে বিএনপি রাজি না।

⭕ ‎মানে, জুলাই আন্দোলনের কোন আইনি স্বীকৃতি ওরা দেবে না।

📍 ‎ভবিষ্যতে পুলিশ হত্যার দায়ে বিপ্লবীদের ফাঁসির পথ উন্মুক্ত হলো।

📌 ‎জুলাই হয়ে গেল শুধুই এক আবেগ, যেই আবেগের এখন কোন জায়গা সংবিধানে হবে না।

‎আবেগই বটে।

‎আবেগ ছাড়া কেউ খালি হাতে হাসিনার গুলির সামনে বুক পেতে দেয়?

আরও পড়ুনঃ যশোরের শার্শা সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ‍্যালয়ে শীর্ষকমত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

‎আবেগী না হয়ে লজিক্যাল হলে বরং দেশের বাইরে পালাইয়া থাকত। বলত,এই আন্দোলনের সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই।

‎আবেগই বটে!!

‎আবেগী না হলে মরার ভয় থাকত, ২৮ অক্টোবর এর মত ১০ মিনিটে পুলিশের ভয়ে সব পালাইত।

‎আবেগী বলেই তো হাসিনার পুলিশকে বলতে হয়েছিল, একটা গুলি করি,একটা মরে, একটাই যায় স্যার, বাকিডি যায় না।

‎এই ছেলেমেয়েরা যখন ঝাকে ঝাকে প্রান দিয়েছে, তখন সালাহউদ্দিনরা নিষেধ করে নাই। বরং তাল দিয়েছে।
‎আরও পড়ুনঃ যশোরের শার্শা সরকারি পাইলট মডেল মাধ্যমিক বিদ‍্যালয়ে শীর্ষকমত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
‎এখন কাজ শেষ। এখন ক্ষমতার পথ উন্মুক্ত।এখন জুলাই হয়ে গেছে আবেগ। এখন নাকি রাজনীতিতে আবেগের কোন স্থান নাই।

‎অথচ এই আবেগ ছিল না বলেই ১৭ বছর আওয়ামী লীগের বা* ছিড়তে পারে নাই।

‎পোলাপানের লাশের উপর দিয়ে ক্ষমতা পাবে,এখন পোলাপান হয়ে গেছে আবেগ।

‎সালাহউদ্দীন আহমেদদের কথা শুনে যদি সত্যিই জুলাইকে আবেগ বিবেচনা করে জুলাই সনদকে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা না হয়, তাহলে এই দেশ আর জুলাইয়ের দেশ থাকবে না।

‎এই দেশ হবে সুবিধাবাদী রাজনৈতিক নেতাদের দেশ।

‎এই দেশকে নিজের দেশ ভেবে আর কোনদিন কেউ রক্ত দিয়েন না।

‎কারণ আপনার রক্ত ওদের কাছে শুধুই আবেগ, এই রক্ত নিয়ে ওরা ক্ষমতায় যাবে,বাট আপনার রক্তের স্বীকৃতি দেবে না কোনদিন।

‎আমার আপনার রক্ত নেওয়ার সময় ঠিকই নেবে। তখন নিজেরা বিদেশে বইসা সব রকমে তাল দিবে।

‎এরপর আপনি আবেগে পড়ে রক্ত দেবেন।

‎এরপর এরা দাঁত কেলাইয়া বলবে, এসব আবেগ।রাজনীতিতে আবেগের কোন জায়গা নাই।

‎এভাবেই এ দেশে ৭১ এর রক্ত বিক্রি হয়েছিল।

‎এভাবেই এবার ২৪ এর রক্তও বিক্রির পথেই এগোচ্ছে।

‎৭১ এর তাও সাংবিধানিক স্বীকৃতি ছিল।

‎২৪ এর সম্ভবত এরা ওইটুকুও রাখতে দেবে না।

‎কাদের জন্য রক্ত দিল ২০০০ মানুষ?


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category