শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২১ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

চিংড়ি চাষে বিপ্লব আনতে পারে হরিণা চিংড়ি

Reporter Name / ৯ Time View
Update : শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫
চিংড়ি চাষে বিপ্লব আনতে পারে হরিণা চিংড়ি

শেখ মাহতাব হোসেন ডুমুরিয়া ,খুলনাঃ

শনিবার ২৮ জুন ২০২৫ সকাল সাড়ে ১০টায় গল্লামারী মৎস্য খামারের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি মো: হাছানুজ্জামান, যুগ্ম সচিব, মৎস্য ও প্রানি সম্পদ মন্ত্রনালয়, বলেন চিংড়ি চাষীদের জন্য নব দিগন্ত উন্মুচোন করতে পারে হরিণা চিংড়ি
উপক’লীয় এলাকার ভাগ্য বদলে দিতে পারে হরিণা চিংড়ি ।

হরিণা চিংড়ি উপক’লীয় এলাকার একটি পরিচিত নাম্। সাধানরত বাগদা চিংড়ির ঘেরে সাথী ফসল হিসেবে এটি উৎপাদন হয় এবং জেলেরা নদী থেকেও এটি আহরণ করে থাকেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিপুল কুমার বশাক, কিন্তু এ চিংড়ির একক চাষ করেও লাভবান হওয়া যায় কিনা সেটি নিয়ে গবেষণা করেছেন সিলেট কৃষি বিশ^বিদ্যালয় থেকে প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড ও প্রফেসর ড. মোহাম্মদ এনামুল কবির। প্রায় এক বছর গবেষণা করার পর আজ এ বিষয়ের উপর মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার, খুলনা সদর, খুলনা এ গবেষণা ফলাফলের উপর ভিত্তি করে অনুষ্ঠিত হলো প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালা।

আরও পড়ুনঃ গাবতলীতে প্রতিপক্ষের আগুনে বসতবাড়ী পুড়ে ছাই

মূল গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড। গবেষকগন জানান যে, চিংড়ি চাষীদের জন্য নব দিগন্ত উন্মুচোন করতে পারে হরিণা চিংড়ি। মাত্র ২/৩ মাসে একটি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব, সেক্ষেত্রে হরিণা চিংড়ির বছরে অনায়াসে ৩টি ফসল করা সম্ভব এবং এটি বাগদা চিংড়ির থেকে লাভবান ফসল হতে পারে। তারা আরও জানান যে, এ প্রজাতির চিংড়ি অত্যন্ত কষ্ট সহিন্সু এবং রোগে কম আক্রান্ত হয়।

তাই এটি একক চাষের আওতায় আনা গেলে এবং উপক’লীয় ১৬টি জেলায় সেটি ছড়িয়ে দিলে চিংড়ি চাষে বিপ্লব আসবে। গবেষকগন হরিণা চিংড়ির চাষ উপযোগী একটি ইনোভেটিভ খাদ্য তৈরী করেছেন।

কর্মশালায় গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড, অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, পরিচালক, মৎস্য অধিদপ্তর, খুলনা বিভাগ, খুলনা। গবেষণা প্রকল্পটিতে ফান্ডিং করেছে মৎস্য অধিদপ্তরের সাসটেইনেবল কোস্টাল এন্ড মেরিন ফিশারিজ প্রজেক্ট।

উপস্থিত ছিলেন জেলা উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তা, সাংবাদিক, হরিণা চিংড়ি চাষী ও সুধীজন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category