মোঃ আরিফুল ইসলাম মুরাদ ,সিনিয়র রিপোটার:
কাউকে পিছনে ফেলে নয়, সবাইকে সমতার কাতারে নিয়ে আসার লক্ষ্যেই টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। বিশ্বের এমন কোনো মানুষ নেই যে এসডিজির এসব লক্ষ্যমাত্রার বাইরে। পিছিয়ে পড়া দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সমতার সূতোয় নিয়ে আসা যাতে তারা সমাজের বোঝা না হয়ে সম্পদ হয়।
এতে ব্যক্তি এবং দেশ উভয়ই উপকৃত হবে, জীবনমান বৃদ্ধি পাবে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের মানুষের। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন ও সমন্বয় সম্পর্কিত বিভাগীয় কমিটির ১৭তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোখতার আহমেদ।
১৫জুলাই মঙ্গলবার ময়মনসিংহ বিভাগীয় সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে এবং পরিচালক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় এতে ময়মনসিংহ বিভাগের বিভাগীয় সকল দপ্তরের দপ্তরপ্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুনঃ সৌদিআরব প্রবাসী চাঁদপুর জেলা বি এন পির আয়োজনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
শুরুতে বিভিন্ন দপ্তরের সাথে এসডিজির নির্দিষ্টকৃত ১৭টি অভীষ্ট ও ২৬৯টি টার্গেটের মধ্যে সাদৃশ্যপূর্ণ অভীষ্ট ও টার্গেটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরপ্রধান তার কার্যালয়ের কার্যক্রম ও অগ্রগতি উত্থাপন করেন। এরপর ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির লক্ষ্য পূরণ বিষয়ে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন কর্মকর্তারা।
এসময় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) জিয়া আহমেদ সুমন বলেন, তথ্য গ্যাপ যাতে না থাকে, সবাই যেন এসডিজির গোল পূরণে সচেষ্ট হই। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ কর্তৃক এমডিজি অর্জিত হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতা জরুরি।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আমাদের কাছে এসডিজির অগ্রাধিকার সর্বোচ্চ। নির্দেশক লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রতিটি বিভাগকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা একটা দারিদ্র্য ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ দেখতে চাই।
কাউকে পিছনে ফেলে নয়, সবাইকে সমতার কাতারে নিয়ে আসার লক্ষ্যেই টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি)-২০৩০ প্রণয়ন করা হয়েছে। বিশ্বের এমন কোনো মানুষ নেই যে এসডিজির এসব লক্ষ্যমাত্রার বাইরে। পিছিয়ে পড়া দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সমতার সূতোয় নিয়ে আসা যাতে তারা সমাজের বোঝা না হয়ে সম্পদ হয়।
এতে ব্যক্তি এবং দেশ উভয়ই উপকৃত হবে, জীবনমান বৃদ্ধি পাবে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের মানুষের। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট (এসডিজি) বাস্তবায়ন ও সমন্বয় সম্পর্কিত বিভাগীয় কমিটির ১৭তম সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার মোঃ মোখতার আহমেদ।
১৫জুলাই মঙ্গলবার ময়মনসিংহ বিভাগীয় সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে এবং পরিচালক মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফার সঞ্চালনায় এতে ময়মনসিংহ বিভাগের বিভাগীয় সকল দপ্তরের দপ্তরপ্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুনঃ আদালত চত্বরে দুই কাজিকে প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত করলেন এক নারী
শুরুতে বিভিন্ন দপ্তরের সাথে এসডিজির নির্দিষ্টকৃত ১৭টি অভীষ্ট ও ২৬৯টি টার্গেটের মধ্যে সাদৃশ্যপূর্ণ অভীষ্ট ও টার্গেটের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরপ্রধান তার কার্যালয়ের কার্যক্রম ও অগ্রগতি উত্থাপন করেন। এরপর ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজির লক্ষ্য পূরণ বিষয়ে মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন কর্মকর্তারা।
এসময় অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) জিয়া আহমেদ সুমন বলেন, তথ্য গ্যাপ যাতে না থাকে, সবাই যেন এসডিজির গোল পূরণে সচেষ্ট হই। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ কর্তৃক এমডিজি অর্জিত হয়েছে, ২০৩০ সালের মধ্যে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিটি ডিপার্টমেন্টের সহযোগিতা জরুরি।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, আমাদের কাছে এসডিজির অগ্রাধিকার সর্বোচ্চ। নির্দেশক লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী প্রতিটি বিভাগকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা একটা দারিদ্র্য ও বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ দেখতে চাই।