শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

একটি নীতিবান দেশ গঠন করা একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। এতে সরকার, জনগণ এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

এম এ রউফ কাতার / ১২ Time View
Update : সোমবার, ৪ আগস্ট, ২০২৫

এম এ রউফ কাতারঃ

নীতিবাজ দের দারা গড়া দেশ। কিছু অদক্ষ শিক্ষক দারা শিক্ষা করা নোংরা রাজনৈতিক। এই জাতী এদের কাছ হতে অভিনয় ছাড়া কিছু পায় না।
নীতিবানদের দেশ” বলতে সাধারণত এমন একটি রাষ্ট্রকে বোঝানো হয় যেখানে ন্যায় ও নৈতিকতার ভিত্তিতে সরকার ও সমাজ পরিচালিত হয়।

এই ধরনের দেশে, আইনের শাসন, সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, এবং জনগণের অধিকার ও কল্যাণের প্রতি মনোযোগ দেওয়া হয়।একটি নীতিবান দেশের বৈশিষ্ট্য।
আইনের শাসন:আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয় এবং সকলের জন্য আইন সমানভাবে প্রযোজ্য।

আরও পড়ুনঃ প্রয়াত অধ্যাপক সিরাজুল হকের স্মরণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দোয়া ও স্মরণসভা অনুষ্ঠিত
সুশাসন:সরকারের কার্যক্রম স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে।
দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন:
দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির কোনো স্থান নেই।
মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল:জনগণের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা সুরক্ষিত থাকে।
সামাজিক ন্যায়বিচার:সমাজে সকল শ্রেণির মানুষের জন্য ন্যায় ও সমতা নিশ্চিত করা হয়।
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা:দেশের অর্থনীতি টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে যায়।
শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন:জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ করা হয়।
গণতন্ত্র ও জনগণের অংশগ্রহণ:জনগণের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং সরকার পরিচালনায় তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়।
পরিবেশ সুরক্ষার প্রতি মনোযোগ:প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশ সুরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

নীতিবাজ দের দারা গড়া দেশ। কিছু অদক্ষ শিক্ষক দারা শিক্ষা করা নোংরা রাজনৈতিক। এই জাতী এদের কাছ হতে অভিনয় ছাড়া কিছু পায় না।
নীতিবানদের দেশ” বলতে সাধারণত এমন একটি রাষ্ট্রকে বোঝানো হয় যেখানে ন্যায় ও নৈতিকতার ভিত্তিতে সরকার ও সমাজ পরিচালিত হয়। এই ধরনের দেশে, আইনের শাসন, সুশাসন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, এবং জনগণের অধিকার ও কল্যাণের প্রতি মনোযোগ দেওয়া হয়।
একটি নীতিবান দেশের বৈশিষ্ট্য।
আইনের শাসন:
আইনের ঊর্ধ্বে কেউ নয় এবং সকলের জন্য আইন সমানভাবেআবু বক্কর সিদ্দিক খান-এর বিরুদ্ধে অপ্রাপ্তবয়স্কদের বিবাহ, আর্থিক দুর্নীতি ও রাজনৈতিক অপব্যবহারের অভিযোগ। প্রযোজ্য।

আরও পরুন;
সুশাসন:সরকারের কার্যক্রম স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকে।
দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন:দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির কোনো স্থান নেই।

মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল:
জনগণের মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা সুরক্ষিত থাকে।
সামাজিক ন্যায়বিচার:
সমাজে সকল শ্রেণির মানুষের জন্য ন্যায় ও সমতা নিশ্চিত করা হয়।
অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা:
দেশের অর্থনীতি টেকসই উন্নয়নের পথে এগিয়ে যায়।
শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন:
জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার জন্য শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ করা হয়।
গণতন্ত্র ও জনগণের অংশগ্রহণ:
জনগণের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং সরকার পরিচালনায় তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়।
পরিবেশ সুরক্ষার প্রতি মনোযোগ:
প্রাকৃতিক সম্পদ ও পরিবেশ সুরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া হয়।
একটি নীতিবান দেশ গঠন করা একটি দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া। এতে সরকার, জনগণ এবং বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category