মাহমুদুল হাসান রাশাদিঃ
হযরত মাওলানা যুবায়ের সাহেব দা.বা.-এর বাণীসমূহ
১. “তাবলীগের আসল রূহ হলো নিজের জীবনে আমল আনা। মুখে বলার চেয়ে কাজে দেখানো অধিক প্রভাবশালী।”
২. “দাওয়াত শুধু কথা বলার বিষয় নয়; বরং নিজের জীবন দিয়ে আল্লাহর দীনকে সুন্দরভাবে মানুষের সামনে পেশ করা।”
৩. “যখন হৃদয় থেকে দাওয়াত বের হয়, তখন সেটি আরেক হৃদয়ে গিয়ে স্থান করে নেয়।”
৪. “আমাদের চাওয়া মানুষের বাহবা নয়; বরং আল্লাহর সন্তুষ্টি।”
৫. “জীবন যত ব্যস্তই হোক, দ্বীনের দাওয়াত দেওয়া কখনো বাদ দেবেন না।”
৬. “তাবলীগের মেহনতের মূল শিক্ষা – নিজের অবস্থা আগে বদলানো, তারপর অন্যকে বলাও সহজ হয়।”
আরও পড়ুনঃ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের বকুলবাড়িয়া ইউনিয়ন কমিটি গঠন উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
৭. “দাওয়াতের ময়দানে ধৈর্য, সহানুভূতি ও নম্রতা – এগুলোই আসল পুঁজি।”
৮. “কখনো কারো ভুল দেখলে তিরস্কার না করে দাওয়াতের মাধ্যমে তার অন্তর জাগ্রত করতে হবে।”
৯. “দাওয়াত মানুষের ওপর হুকুম জারি করার জন্য নয়; বরং তাদের অন্তর জয় করার জন্য।”
১০. “তাবলীগের সাফল্য মানুষের সংখ্যায় নয়; বরং নিজের অন্তরের খালিসিয়ত ও আল্লাহর সন্তুষ্টিতে।”
১১. “আমল ছাড়া দাওয়াত শুধু আওয়াজ; আর আমলসহ দাওয়াত হয় জীবন্ত দাওয়াত।”
১২. “আল্লাহর দীনকে নিজের জীবনের সর্বপ্রথম অগ্রাধিকার বানাও, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তোমাকে সম্মানিত করবেন।”
আরও পড়ুনঃ মধুপুরে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মাঝে এসইডিপি পুরস্কার বিতরণ
১৩. “যেখানে দাওয়াত বন্ধ হয়, সেখানে অন্ধকার নেমে আসে।”
১৪. “নিজেকে শুধরানোর চেষ্টার সাথেই চলুক পরিবার, সমাজ ও উম্মতকে শুধরানোর দাওয়াত।”
১৫. “সফল দাঈ সেই, যার কথা ও কাজের মধ্যে মিল থাকে।”
সংগ্রহে Mahmudul Hasan Rashadi