সুমন ফ্রান্স থেকেঃ
উনি অযোগ্য, এয়ার চীফ হিসেবে অযোগ্য। নেতৃত্ব দেয়ার গুণ যদি থাকতো তাহলে গত ১০ মাসে অন্তত এক স্কোয়াড্রন ফাইটার এবং এক ব্যাটারি মিডিয়াম রেঞ্জ এয়ার ডিফেন্স ক্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় বরাদ্দ আদায় করে নিতেন সরকারের কাছ থেকে।কিন্তু তিনি তা করতে পারেননি।
ওদিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অবঃ) আব্দুল হাফিজকে নিয়োগ দিয়েছেন জেনারেল ওয়াকারের স্বয়ং। তিনি সরকারের কাছ থেকে কেন সামরিক বাহিনী আধুনিকায়নের ঝুলে থাকা ফান্ড আদায় করছেন না।?
বাস্তবতা হলো হাসিনার আমলে তৈরি হওয়া খু/ নি অফিসারদের সুরক্ষা প্রদান এবং স্বশস্ত্র বাহিনীর ভিতর থাকা ডান্ডিয়ান দালালদের নিরাপদ রাখার জন্য সকল শক্তি প্রয়োগ করা হচ্ছে।
জেনারেল ওয়াকার তার উদ্দেশ্য পূরণের জন্য ভর করেছেন বিএনপির উপর। একদিন বিএনপিকেও তিনি ছোবল দিবেন। তবে তার আগে ডান্ডিয়া ও তার লীগের ভাইদের মিশন বাস্তবায়ন করাবেন বিএনপিকে দিয়েই।
আরও পড়ুনঃ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সত্যিই যদি নতুন সমরাস্ত্র ক্রয় এবং সামরিক বাহিনী আধুনিকায়নের ইচ্ছে থাকতো তাহলে ওয়াকার এতদিনে তার ৪০% সেরে ফেলতে পারতেন। কারণ আমাদের কাছে লেটেস্ট টেকনোলোজির ওয়েপন্স এন্ড ইক্যুইপমেন্ট সেল করার জন্য এক পায়ে দাঁড়িয়ে আছে ইটালি, ফ্রান্স, তুর্কী, চীন এবং ইস্টার্ন ইউরোপের কয়েকটি দেশ।
টাকার সমস্যা নেই। শুধু প্রবাসী বাংলাদেশীরাই মাসে ২/২.৫ বিলিয়ন ডলার পাঠায়! এটা অস্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিটি দেশ জানে।
বাস্তবতা হলো সশস্ত্র বাহিনীর টপ কম্যান্ড এদেশে দিল্লীর অন্যায় আধিপত্য বিস্তার করে রাখার মেকানিজম গুলো টিকিয়ে রাখায় ব্যস্ত। বাকী সব গপ্পো ইজ মাই ফাকিন’ অ্যা স!