খানঃ
আসলে বাংলাদেশের মানুষ জুলুম নির্যাতন থেকে মুক্তি চায় । আওয়ামীলীগের আমলে জুলুম নির্যাতন অতিরিক্ত হওয়ার কারণে সেই জুলাই আন্দোলনের মুখে হাসিনা পতন হয়েছে ।বর্তমান মানুষ সুবিধা পাওয়ার কারণে কত মানুষ ফাঁসির আসামি ছিল কত মানুষ হাজার হাজার ভিতরে বন্দি ছিল ।
আজও তারা জীবিত বেরোতে পারবে কিনা অথচ সেই ফাঁসির আসামীরা সেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা সেই জেলের সমস্ত আসামি নেতাকর্মীরা আজকে বের হয়ে বাংলাদেশের ভিতরে এখন অরাজকতা সৃষ্টি করছে।
আরও পড়ুনঃ গাবতলীতেজোরপূর্বকঘরউত্তোলন-থানায় অভিযোগ
কিছু লোক আওয়ামী লীগের নির্যাতনের মুখে চুপ ছিল তারা আজকে এলাকার নেতা মানুষের উপরে জুলুম নির্যাতন শুরু করেছে। এমন কি ধর্ষণের মতো ঘৃণিত কাজ করছে। মানুষকে মেরে ফেলার মত কাজ কর।
এমত অবস্থায় সরকার যদি কঠোরভাবে দমন না করতে পারে একটা সময় সরকার বেগতিক অবস্থায় পড়ে যাবে। তাই গভমেন্টের কাছে আমার বিনীত অনুরোধ থাকবে বাংলাদেশের ইতিহাস দেখে আপনাকে চলতে হবে। যাতে করে কেউ নির্যাতিত না হয়। যাতে করে শিকার না হয় যাতে করে কারো প্রাণ না ঝরে। যাতে করে সারা বাংলাদেশের মানুষ একটু শান্তিতে চলাফেরা করতে পারে।