এম এ রউফঃ
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের চালিকাশক্তি মূলত তাদের পারিবারিক ও দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং উন্নত জীবন ও কর্মপরিবেশের আকাঙ্ক্ষা। বিদেশে কষ্টকর পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ তারা নিজ পরিবারের ও দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে প্রেরণ করেন, যা তাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা ও নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকে চালিত হয়।
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের চালিকাশক্তি:
উন্নত জীবন ও কর্মসংস্থানের আকাঙ্ক্ষা:
বেশি বেতন, ভালো কর্মপরিবেশ এবং উন্নত জীবনযাপনের আশায় মানুষ নিজের দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমায়।
পারিবারিক ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ:
প্রবাসীরা তাদের পরিবারকে আর্থিক নিরাপত্তা দিতে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে কঠোর পরিশ্রম করেন।
আরও পড়ুনঃ ময়মনসিংহ র্যাব-১৪, সিপিএসসি, কর্তৃক ময়মসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মোবাইল কোর্ট অভিযানে গ্রেফতার ১৯
দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা:
দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখার একটি গভীর অনুভূতি তাদের চালিত করে। তারা তাদের পাঠানো অর্থ দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেন।
নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের ইচ্ছা:
অনেক প্রবাসী নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকেও শক্তিশালী করতে চান।
দেশকে দুর্যোগ-দুর্বিপাক থেকে রক্ষা করা:
দেশের প্রয়োজনে বা কোনো সংকটে তারা রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশকে সহায়তা করেন, যা তাদের দেশপ্রেমের বহিঃপ্রকাশ।
আমরা বাংলাদেশ রেমিট্যান্স যোদ্ধা পরিবার.
সমাজিক কাজ কর্ম থেকে শুরু করে দেশের উন্নয়ন লক্ষ্য করছি ৫৭ বছর ধরে চলছে চলমান।
অথচ এই দেশের সরকার রেমিট্যান্স যোদ্ধা পরিবারের জন্য কিছূই করে না। কেনন। জাতির কাছে সেই প্রশ্নটি রেখে গেলাম।