শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন
Headline :
বাংলাদেশ জোট মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল হাসেম ন্যাশনাল ইউনিটি কাউন্সিল(এনইউসি) এর মহাসচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র বর্মনের বাণী: মানবতার মূর্ত প্রতীক: *অধ্যাপক ড. আলহাজ্ব মোঃ শরীফ আব্দুল্লাহ হিস সাকী শিক্ষাবিদ ও মানবতাবাদী এক অনন্য সমন্বয়* -ড. এ আর জাফরী বাংলাদেশ সর্বজনীন জোটে মূল চিন্তাশক্তি হিসেবে আবির্ভূত প্রধান উপদেষ্টা ফরহাদ মাজহার বগুড়া গাবতলী স্টেশনের রেলওয়ে কর্মচারীকে মারপিট করে আহত করে ২২ বছর পর ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয় – দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে নতুন সম্ভাবনার দিগন্তে বাংলাদেশ ময়মনসিংহে পলাতক আসামী গেপ্ততার করেছে র‍্যাব ১৪ যুক্তরাষ্ট্র ঐক্য পরিষদের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৫৩ বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ আটক ১ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার বিএনপিরভারপ্রাপ্তচেয়ারম্যান তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে বিশেষ দোয়া মাহফিল

নরসিংদীর সদর উপজেলার অলি কে ৮ টুকরা করে স্ত্রীকে নিয়ে মন্তব্যের কারণে , গ্ৰেফতার (৩)

বিশেষ প্রতিনিধিঃ  / ৪ Time View
Update : মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

বিশেষ প্রতিনিধিঃ

উত্তরা ঢাকা ও চট্টগ্রামের যৌথ অভিযানে RAB (1-7) গত শনিবার ৯ আগস্ট অলি হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী আপেল মাহমুদ সাদেক (৪২) সহ তিনজনকে ।চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড উপজেলার জঙ্গল সলিমপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন- নরসিংদী সদর থানার করিমপুর এলাকার আব্দুল মোতালেবের ছেলে আপেল মাহমুদ সাদেক (৪২), মজনু মিয়ার ছেলে সাজ্জাদ হোসেন রনি (২৫) ও শাওন বেগম (৩২)। নিহত অলি মিয়া একই এলাকার সুরুজ মিয়ার ছেলে। তারা সবাই টঙ্গী এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন।

গ্রেপ্তারের পর তাদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) জানায় নরসিংদীর একই এলাকায় বাড়ি হওয়ায় আগে থেকেই তাঁরা পূর্বপরিচিত ছিলেন। একসঙ্গে চলাফেরা করতেন নিকটতম আত্বিয়ের মতন। একে অন্যের বাসায় ছিল যাতায়াত। নিহত অলি আসামি আপেল মাহমুদ সাদেকের স্ত্রীর চরিত্র সম্পর্কে খারাপ কথা বলেন। এতে সাদেক উত্তেজিত হন।

আরও পড়ুনঃ রাজনীতিতে ক্ষমতার ব্যবহার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কে সিদ্ধান্ত নেবে, কিভাবে নেবে, এবং এই সিদ্ধান্তের প্রভাব কী হবে, তা রাজনীতিতে আলোচনা ও বিতর্কের বিষয়

প‌রে সাদেক ও সাজ্জাদ হোসেন রনি মিলে অলিকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ৬ আগস্ট কৌশলে টঙ্গীর বনমালা রেল‌গেট এলাকায় সাদেকের ভাড়া বাসায় অলিকে আনা হয়। এরপর সাদেক ও সাজ্জাদ মিলে অলিকে ট্রেনের নীচে ফেলে হত্যা করতে রেললাইনে নিয়ে যান। কিন্তু ওই সময় কোনো ট্রেন না থাকায় অলিকে নি‌য়ে সাদেকের বাসায় ফিরে আসেন তারা।

এর কিছুক্ষণ পর সাদেক ও রনি রুমের দরজা বন্ধ করে প্রথ‌মে অলির মু‌খে বা‌লিশ চাপা দি‌য়ে হত্যা করেন। প‌রে তার লাশ ৮ টুকরা করেন এবং মাথাটি শরীর থে‌কে আলাদা ক‌রে প‌লি‌থি‌নে পেঁচিয়ে এক‌টি ব‌্যা‌গের ভেত‌রে ভ‌রে টয়লেটের ফলস ছাদে রে‌খে ছিলেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category