মোঃ আরিফুল ইসলাম মুরাদ সিনিয়র সাংবাদিক স্টাফ রিপোটারঃ
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমান এর মা শিক্ষাবিদ অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগম’র মৃত্যুতে আজ ৯ জুলাই (বুধবার) চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে দৈনিক আমার দেশ, চট্টগ্রাম ব্যুরো দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে।
দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার আবাসিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব মো: জাহিদুল করিম কচি, দৈনিক কালের কণ্ঠের ব্যুরোচীফ মুস্তফা নঈম, ইসলামিক টিভির সাবেক ব্যুরো চীফ শহীদুল ইসলাম, নিউজগার্ডেনের সম্পাদক কামরুল হুদা, ৭১ টিভির ব্যুরোচীফ সাইফুল ইসলাম শিল্পী,
দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের ব্যুরোচীফ মজুমদার নাজিম, দৈনিক আমার দেশের ব্যুরোচীফ সোহাগ বিশ্বাস, জাহাঙ্গীর আলম, এ কে এম আজাদ, ইসমাঈল ইমন, মো: তনভির হোসেন, মো: হায়দার আলী, ইঞ্জিনিয়ার কামরুল হাসান, আবছার হোসেন, ইমতিয়াজ ফারুকী, খোরশেদ আলম শামিম, নুরুল আলম, শহিদুল ইসলাম বাবর, অধ্যাপক ওসমান জাহাঙ্গীর, এম কে মনির, আরিফুর রহমান সহ সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।
মো: জাহিদুল করিম কচি বলেন, তার মৃত্যুতে দেশের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। দেশকে তাঁর আরো অনেক কিছু দেওয়ার ছিল। তিনি একদিকে যেমন ভালো শিক্ষক ছিলেন, তেমনি ভালো মানুষও ছিলেন। বিপদে তিনি সবার পাশে দাঁড়িয়েছেন।
তিনি অসম্ভব সাহসী ও চিন্তাশীল মানুষ ছিলেন। আইন-কানুন, বিধি-বিধান সম্পর্কে তাঁর জ্ঞান ছিল অনন্য। তিনি একজন মহান শিক্ষক ছিলেন। লেখাপড়ার বিষয়ে তাঁর কাছে গেলে যে পরিস্থিতিতেই তিনি থাকুন না কেন, ছাত্রছাত্রীদের সহায়তা করতেন। সারাক্ষণ তিনি কাজ করতে পছন্দ করতেন। তিনি শিক্ষক হিসেবে ছাত্রছাত্রীদের রোল মডেল ছিলেন।
অধ্যাপিকা মাহমুদা বেগম ছিলেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ড. মাহমুদুর রহমানের মাতা। তিনি ছিলেন একজন সফল শিক্ষাবিদ। শুধু আমার দেশের সাংবাদিককে নয় সকল সাংবাদিকের সাধ্যমত উপকার করার চেষ্টা করেছেন যা তার জীবদ্দশায়ও অনেকে স্মরণ করছেন। তার মৃত্যুতে দেশের এক অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে।
মাহমুদা বেগমের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মুনাজাত করা হয়, শেষে দৈনিক আমার দেশ পরিবারের উদ্যোগে ভোজের আয়োজন করা হয়।