ষ্টাফ রিপোর্টার //
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫নং দুর্গাপাশা ইউনিয়নের গোবিন্দপুর ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা হিসেবে নিয়োগ প্রদান করেছেন স্কুলের অবৈধ সভাপতি ও দুর্নীতিবাজ চেয়ারম্যান আবু হানিফ তালুকদারকে মোট অংকের ঘুশের টাকার বিনিময়ে ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সাজু আক্তার স্বামী আলাউদ্দিন সিকদার বরিশাল বিভাগীয় জেলার কোন এক চেয়ারম্যান এর সচিব গোবিন্দপুর ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ক্লাশ সিক্স থেকে টেন পর্যন্ত প্রতিটি ছাত্রছাত্রীদের থেকে ভর্তির জন্য ১,৫০০টাকা করে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে এবং তার সত্যতা পাওয়া গিয়েছে ডিজিএল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা শিক্ষাকে মুল ব্যাবসায় রুপান্তরিত করেছেন স্কুলের দুর্নীতিবাজ ও অবৈধ সভাপতির যোগসাজশে চলছে ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ও অবৈধ সভাপতি আবু হানিফ তালুকদার এর দুজন মিলে টাকার বিনিময়ে কয়েকদিন কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ প্রদান করেছেন কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে।
এই ব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে অবগত করলে তিনি আমাকে সকল প্রকার ব্যাবস্থা গ্রহণ করার কথা জানিয়েছেন কিন্তু অদ্যাবধি তিনি নিয়োগ বানিজ্য ও ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ও অবৈধ সভাপতি আবু হানিফ তালুকদার বর্তমান চেয়ারম্যান, এরা একটি সংঘবব্ধ চক্র এবং প্রধান শিক্ষিকা ও তার স্বামী স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সাজু আক্তার এর স্বামী স্কুলের অফিসিয়াল যাবতীয় সকল কাজকর্ম করে দিতে দেখা গিয়েছে এবং তার ভিডিও ফুটেজ আমার কাছে রয়েছে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার দপ্তরে বসে প্রধান শিক্ষিকার স্কুলের অফিসিয়াল যাবতীয় সকল কাজকর্ম করে দেন ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার স্বামী এবং যাহা সম্পুর্ন অবৈধ এবং অনাধিকার চর্চার সামিল প্রধান শিক্ষিকার রুমে প্রধান শিক্ষিকা, তার স্বামী এবং ধর্মীয় শিক্ষক আলউদ্দিন এই তিনজন প্রধান শিক্ষিকার দপ্তরে বসে সকল প্রকার হস্তক্ষেপ করতে দেখা গিয়েছে যেটা একজন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার দপ্তরে বসে প্রধান শিক্ষিকার কাজ করতে পারেন না তবে এখন নতুন আইন অনুযায়ী কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে থাকছে না স্কুলের কমিটি সাধুবাদ জানিয়েছেন স্কুলের ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকগন।
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫নং দুর্গাপাশা ইউনিয়ন এর গোবিন্দপুর লক্ষীবর্ধন এর ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা তার স্বামীকে সাথে নিয়ে ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রদের নামে বরিশাল এর লোকাল পত্রিকায় টাকার বিনিময়ে সংবাদ প্রচার প্রচারণা করেছেন যে ছাত্রলীগের নেতার দ্বারা ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকাকে লাঞ্চিত করেছেন যাহা সম্পুর্ন মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ কারন আমার বাড়ীও বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৫ নং দুর্গাপাশা ইউনিয়ন পরিষদ এর সামনে এবং এই ধরনের সংবাদ প্রচার যখন করেছেন তখন আমি নিজেও এলাকায় এবং বরিশাল এর যে পত্রিকায় প্রধান শিক্ষিকা সাজু আক্তার কে লাঞ্চিত করেছেন এই ঘটনার সময় সেই পত্রিকার কোন রিপোর্টার দুর্গাপাশা ইউনিয়নে আসেনি ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা স্কুলের কাজে বাকেরগঞ্জ ও বরিশাল গিয়ে সাগরদী জম জম টাওয়ারের সেই পত্রিকার অফিসে গিয়ে পত্রিকায় মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রচার করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক মাসুদ খান রানা, জি এম মাসুদ, দুর্গাপাশা ইউনিয়নের সাবেক ছাত্রলীগের সভাপতি, সাবেক ইউ পি সদস্য ও ১নং প্যানেল চেয়ারম্যান, জি এম মাসুদ, এনায়েত খান, হাবিবুর রহমান খান ও জাহাঙ্গীর খান সহ আরও অনেকর নামে ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা অফিসিয়াল কাজে বাকেরগঞ্জ ও বরিশাল স্কুলের কাজের জন্য গেলে এই ধরনের মানহানীর মত কাজ করেছেন ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সাজু ও তার স্বামী এবং এর মুল মদদদাতা ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক মাওলানা মোহাম্মদ আলাউদ্দিন যার পবিত্র কুরআনের এর উচ্চারণ শুদ্ধ নয় এবং ধর্মীয় শিক্ষক শুধু তার শশুর এর চাকুরীর সুবাদে চাকুরীটি পেয়েছে এবং তার জন্যও কয়েক লক্ষ টাকার বিনিময়ে চাকুরী নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় জনসাধারণ এবং ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার দুর্নীতির অভিযোগ এর শেষ নেই এবং এলাকার ছাত্রছাত্রী ও তাদের অভিভাবকগন এই অযোগ্য শিক্ষিকাকে ডি জি এল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকার পদ থেকে বহিষ্কার এর জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন স্থানীয় স্কুলের অভিভাবকগন ও স্থানীয় জনসাধারণ এর দাবী