নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার কালীগঞ্জ বাজারে মহুরী সাজেদুর রহমানকে কেন্দ্র করে প্রকাশিত সংবাদ—যা দৈনিক সানশাইন ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল পদ্মাটাইমসসহ বেশ কিছু সংবাদ মাধ্যমে “পুর্ব শত্রুতার জেরে গণধোলাইয়ের শিকার মহুরী” শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছে—তা পুরোপুরি একতরফা,ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত বলে দাবি করেছেন ভুক্তভোগী সাজেদুর রহমান।
সাজেদুর রহমান জানান, তিনি রাজশাহী জর্জ কোর্টের এক সম্মানিত উকিলের অধীনে দীর্ঘদিন ধরে আইনজীবী সহকারী হিসেবে সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে ঈদ উদযাপন করতে গেলে আগে থেকে তার্গেট করা কালীগঞ্জ বাজারে আশে পাশের চাঁদাবাজ চক্র,তাদের বিরুদ্ধে একাধিক চুরি,ছিনতাই সহ চাঁদাবাজি মামলা আছে এবং ৫ আগষ্টের দিন বিকেল থেকে বাজারের বিভিন্ন দোকানদার সহ এলাকার বিভিন্ন লোকের কাছে চাঁদা নেওয়ার থেকে শুরু করে বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত এই চক্রটি।
বাজারে এই চাঁদাবাজ চক্রের এজেন্ট হিসেবে বেলাল উদ্দীন নামে এক নাইটগার্ডের সাজেদুরের পেছনে দাড়িয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ সহ মেরে ফেলার জন্য কাকে যেন ফোন দিয়ে ঘটনাস্হলে আসতে বলে উক্ত বিষয় নিয়ে উভয়ের মধ্যে কথা বার্তা ও বাক বিকন্ড হয়।
তখন সোহাগ এসে অতরকিত ভাবে হামলা করে এবং আমির চক্রদ্বয় বিভিন্ন হুমকি দেয়, চাঁদা দাবী করে এবং চাঁদা না দিয়ে যদি বাজারে আসি তাহলে খবর আছে হুমকি দেয়,উক্ত চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে পূর্বপরিকল্পিতভাবে আমির ও তার সহযোগীরা বুধবার রাতে বাজারে উপস্থিত সাজেদুরকে রাশেদের দোকানে বসা অবস্থায় দেখিতে পাইলে হঠাৎ করেই দলবদ্ধভাবে হামলা চালিয়ে তাকে বলে চাঁদা দিয়ে বাজারে এসেছিস কার সাহসে বলে অতরর্কিত ভামে মারধর করে এবং
লোকজন বাধা প্রদানের জন্য এগিয়ে আসলে তাদের লাশ ফেলে দিবে বলে হুমকি দেয়, চাঁদাবাজদের মারধরের কবল থেকে নিজেকে রক্ষা করে কোন মতে জীবন নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয়।
সাজেদুর রহমান বলেন উক্তঘটনা আমি নিজেই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি। অথচ, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে উল্টো আমাকে অভিযুক্ত করে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। এতে আমার সামাজিক মর্যাদা ও পেশাগত সম্মান ক্ষুণ্ণ হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “সাংবাদিকতা হলো তথ্যের নিরপেক্ষ অনুসন্ধান ও উপস্থাপনা। অথচ, কোনো প্রকার আমার বক্তব্য না নিয়েই আমাকে ‘নাইটগার্ডকে মারধরকারী’ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর।” প্রকৃতপক্ষে বেলালকে ঔ চাঁদাবাজ চক্র টাকার বিনিময়ে ব্যবহার করেছে।
আরও পড়ুনঃ শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা- মোঃ ইফতেখারুল ইসলাম সিরাজুল
বাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলামের বক্তব্যও যথাযথভাবে যাচাই করা হয়নি বলে তিনি দাবি করেন। “ওসি সাহেব বলেছেন উভয় পক্ষ অভিযোগ করেছে, তাহলে কেন সংবাদে কেবল আমাকে দোষারোপ করে লেখা হলো?” — প্রশ্ন করেন সাজেদুর।
এ অবস্থায় তিনি সংবাদ সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমগুলোর প্রতি অনুরোধ জানান,তারা যেন সত্যতা যাচাই করে,তার বক্তব্য যুক্ত করে এবং ভুল তথ্য পরিবেশনের জন্য দুঃখপ্রকাশ করে সংশোধিত প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
সাজেদুর রহমান সংবাদটি প্রত্যাহার এবং সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক ও পত্রিকার সম্পাদকদের ক্ষমা প্রার্থনার দাবি জানান। পাশাপাশি তিনি আইনগত ব্যবস্থাও গ্রহণ করবেন বলে জানান,যদি তার মানহানিকর ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এই সংবাদটি প্রত্যাহার না করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টাঃ ফরহাদ মাজহার
উপদেষ্টাঃ এস,এম নজরুল ইসলাম ভুইয়ামোঃ আমিনুল ইসলাম,
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ আবুল হাসেম,
সহঃসম্পাদকঃ আলী নওয়াব খোকন,
বার্তা সম্পাদকঃ ইয়াছিন আরাফাত,
সহকারী বার্তা সম্পাদকঃ এম, আসমত আলী মিসু,
সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদকঃ আসাদুজ্জামান খান মুকুল,
www.dainikbanglarsangbad.com
ইমেইলঃ dainikbanglarsangbad490@gmail.com
প্রধান কার্যলয়ঃ বাড়ি নং ৩৫, রোড নং ৪, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা।
মোবাইলঃ01736091515, 01716698621
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Copyright © 2025 dainikbanglarsangbad.com. All rights reserved.