ডেস্ক রিপোর্টঃ
গতকাল চাঁদপুর শহরের প্রফেসর পাড়ায় মোল্লা বাড়ি জামে মসজিদে জুমার খুতবা মনোভূত না হওয়ায় নামাজ শেষে বিল্লাল হোসেন নামে এক মুসল্লি ইমামকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। হামলাকারীকে সাথে সাথে অন্য মুসল্লিরা আটক করে। এবং তার হাতে থাকা চাপাতি উদ্ধার করে স্থানীয়রা।
জখম অবস্থায় আহত ওই মসজিদের ইমাম মাওলানা আ. ন.ম. নূরুর রহমান মাদানী(৬০) কে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে কর্মরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় রেফার করেন। শুক্রবার (১১ জুলাই ) দুপুর ২ টায় শহরের প্রফেসর পাড়া মোল্লা বাড়ি জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষে এই ঘটনা ঘটে ।
জখম অবস্থায় আহত ওই মসজিদের ইমাম মাওলানা আ. ন.ম. নূরুর রহমান মাদানী(৬০) কে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট সরকারি জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাঁকে কর্মরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় রেফার করেন। শুক্রবার (১১ জুলাই ) দুপুর ২ টায় শহরের প্রফেসর পাড়া মোল্লা বাড়ি জামে মসজিদে জুমার নামাজ শেষে এই ঘটনা ঘটে ।
আরও পড়ুনঃ রাজনীতি, সন্ত্রাস ও নৈতিক পতন: একটি ভয়াবহ বাস্তবতা
খবর পেয়ে চাঁদপুর সদর মডেল থানা পুলিশে ঘটনাস্থলে এসে উত্তেজিত মুসল্লিদের শান্ত করেন। পরে স্থানীয় দের হস্তক্ষে হামলাকারী বিল্লাল হোসেন (৫০)কে আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। খবর নিয়ে জানা যায় হামলাকারী বিল্লাল হোসেন চাঁদপুর সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের মনোহরখাদি গ্রামের মৃত আইয়ুব আলীর ছেলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নামাজ শেষে হঠাৎ করেই মো. বিল্লাল হোসেন (৫০) নামের এক তরকারি বিক্রেতা মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করে জুমার ইমাম কে লক্ষ্যে করেয় দেশি অস্ত্র চাপাতি দিয়ে এলো পাথরি কুপাতে থাকে।
চাপাতের কূপে আঘাতে ইমাম মুফতি নূরুর রহমান মাদানীর কানের গোড়া ও গালের অংশসহ কেটে যায়।উপস্থিত মুসল্লীরা হামলাকারীকে তাৎক্ষণিক আটক করে অস্ত্র চাপাতি সহ পুলিশের হাতে সোপর্দ করেন।স্থানীয়রা বলেন নামাজের পূর্বে কোরআন ও হাদিসের আলোকে ইমাম সাহেব খুতবা দিতে থাকেন। খুতবার বাংলা অনুবাদ অভিযুক্ত ব্যক্তির মনোভূত হয়নি বলে মন্তব্য করেন।
আহত মসজিদের ইমাম ,খতিব মুফতি মাওলানা নূরুর রহমান মাদানী, মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক মোবাল্লেগ এবং বর্তমানে চাঁদপুরের বিভিন্ন মসজিদে জুমার নামাজের পূর্বে খুতবা দিয়ে থাকেন। তিনি শহরের দক্ষিণ গুনরাজদী এলাকায় বসবাস করেন। হামলাকারী বিল্লাল হোসেন সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের মনোহরখালিত স্থায়ীভাবে বসবাস করলেও বর্তমানে তিনি শহরের ৭ নং ওয়ার্ডের বকুলতলা এলাকায় বসবাস করেন।
এ বিষয়ে চাঁদপুর সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. বাহার মিয়া বলেন, আসামিকে ঘটনাস্থল থেকেই আটক করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হচ্ছে। এই ঘটনায় পুরো এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। পুলিশের টহল জোরদার করা হয়েছে।
সুত্রঃ জনকণ্ঠ
প্রধান উপদেষ্টাঃ ফরহাদ মাজহার
উপদেষ্টাঃ এস,এম নজরুল ইসলাম ভুইয়ামোঃ আমিনুল ইসলাম,
সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ আবুল হাসেম,
সহঃসম্পাদকঃ আলী নওয়াব খোকন,
বার্তা সম্পাদকঃ ইয়াছিন আরাফাত,
সহকারী বার্তা সম্পাদকঃ এম, আসমত আলী মিসু,
সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদকঃ আসাদুজ্জামান খান মুকুল,
www.dainikbanglarsangbad.com
ইমেইলঃ dainikbanglarsangbad490@gmail.com
প্রধান কার্যলয়ঃ বাড়ি নং ৩৫, রোড নং ৪, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা।
মোবাইলঃ01736091515, 01716698621
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Copyright © 2025 dainikbanglarsangbad.com. All rights reserved.